বৃহস্পতিবার (২১ মে) রয়টার্স জানায়, এ সপ্তাহে শনাক্ত ৯১ হাজার কোভিড-১৯ রোগীর এক তৃতীয়াংশই লাতিন আমেরিকার। অন্যদিকে, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে রোগী ২০ শতাংশ করে।
বিশাল সংখ্যক রোগী শনাক্ত হচ্ছে ব্রাজিলে। এদিক থেকে দেশটি ক্রমেই ছাড়িয়ে গেছে জার্মানি, ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্যকে। সর্বাধিক রোগীর সংখ্যার দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার পরই তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্রাজিল।
১০ জানুয়ারি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম ৪১ জন রোগী শনাক্ত হয় চীনের উহান শহরে। বিশ্বজুড়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১০ লাখ হতে ১ এপ্রিল পর্যন্ত সময় লেগেছে। এরপর থেকে প্রতি দুই সপ্তাহে আরও ১০ লাখ করে আক্রান্ত বাড়ছিল। বুধবার (২০ মে) এ সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়িয়ে যায়।
এ মহামারিতে এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ২৬ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে পরীক্ষা কম হওয়ায় এবং অনেক দেশই হাসপাতালের বাইরের মৃত্যু হিসাবে অন্তর্ভুক্ত না করায় প্রাণহানির প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। মৃতদের অর্ধেকের বেশিই ইউরোপের।
তবে এরইমধ্যে অনেক দেশ লকডাউন শিথিল করেছে। স্কুল খুলেছে এবং কর্মক্ষেত্র সচল করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের ওপর করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন পরীক্ষায় আশাজনক ফলাফল পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৩৮ ঘণ্টা, মে ২১, ২০২০
এফএম