আসামির উপস্থিতিতে বুধবার (০৬ জুন) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ মো. রেজাউল করিম এ রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মজনু মিয়া উপজেলার কুমরুল গ্রামের মোবারক হোসেন ওরফে কাচন প্রামাণিকের ছেলে।
অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় একই মামলার অন্য দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে।
খালাসপ্রাপ্তরা হলেন কুমরুল গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসেন মণ্ডলের স্ত্রী মর্জিনা বেগম (৩০) ও বাহিমালি গ্রামের মৃত আবেদ আলী মোল্লার ছেলে আবু রায়হান মোল্লা (৩৫)।
নাটোর জজ কোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সিরাজুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, নারী ঘটিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২০১৫ সালের ৬ এপ্রিল রাত ১টার দিকে মোতালেব হোসেনকে তার বাড়িতে গিয়ে গুলি করে হত্যা করেন মজনু মিয়া। এ ঘটনার পরদিন নিহতের স্ত্রী মঞ্জুয়ারা বেগম বাদি হয়ে মজনু, মর্জিনা ও আবু রায়হানকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি প্রথমে বড়াইগ্রাম থানার সেই সময়ের পরিদর্শক এমরান হোসেন তদন্ত করেন। পরে মামলাটি তদন্ত করে সিআইডির সেই সময়ের পরিদর্শক আব্দুর রাজ্জাক খান। তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৩১ মার্চ ওই তিনজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন তিনি। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে বুধবার এ রায় দেন আদালত।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০১৮
এসআই