রাজশাহী: দেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন নয়জন রোগীর হাতে তুলে দেওয়া হলো নগদ আর্থিক সহায়তা।
পেট্রোল বোমার নাশকতার আগুনে দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন এসব রোগীর মধ্যে রয়েছে দু’জন শিশু।
সহায়তাপ্রাপ্তরা হলেন- রাজশাহীর তানোরে যাত্রীবাহী বাসে পেট্রোল বোমায় আহত শিশু আছিয়া খাতুন (৪), তার নানী আনোয়ারা বেগম (৪৫), তানোরের ইলান্দ পাকচাঁনপুর গ্রামের ফারজানা খাতুন (৭), তার নানী জুলেখা বেগম (৪০), মোহনপুর উপজেলার পিয়ারপুর গ্রামের আশরাফ আলী (৫০), চারঘাটে ট্রাকে পেট্রোল বোমায় দগ্ধ পুঠিয়া উপজেলার কাঠালবাড়ি গ্রামের ট্রাকচালক তরুণ বিশ্বাস স্বস্তি (৩৫), তার সহকারী কানাইপাপাড়া গ্রামের শাহাবুর রহমান (১৯), বেলপুকুরে ট্রাকে পেট্রোল বোমায় দগ্ধ শামিউল ইসলাম (২৫) ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকে পেট্রোল বোমায় আহত জাফর ইকবাল (২৫)।
বুধবার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে তাদের প্রত্যেককেই বসুন্ধরা গ্রæপের পক্ষ থেকে নগদ ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা তুলে দেওয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বসুন্ধরা গ্রæপ থেকে প্রকাশিত দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার রাজশাহী ব্যুরো প্রধান রফিকুল ইসলাম, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিনিধি কাজী শাহেদ, বাংলানিউজের রাজশাহীর স্টাফ করেসপন্ডেন্ট শরীফ সুমন, দৈনিক কালের কণ্ঠের রাজশাহী ব্যুরো অফিসের স্টাফ ফটোসাংবাদিক সালাউদ্দিন, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জয়শ্রী ভাদুড়ি ও স্থানীয় দৈনিক সোনার দেশের ফটো সাংবাদিক শরিফুল ইসলাম তোতা।
এ চরম দুঃসময়ে আর্তমানবতার সেবায় দেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রæপের নগদ আর্থিক সহায়তা পেয়ে অগ্নিদগ্ধ রোগী ও তাদের স্বজনরা কর্তৃপক্ষের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০১৫