ঢাকা: ‘হরতাল ও অবরোধের নামে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা কোনো আন্দোলনের অংশ হতে পারে না। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশ হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।
বুধবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)’র সামনে শাহবাগে বিএনপি-জামায়াত জোটের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে হরতাল ও অবরোধের নামে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা ও দেশব্যাপী নাকশকতার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) শাখার উদ্যোগে এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালনকালে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বক্তারা এ কথা বলেন।
বক্তারা বলেন, বিএনপি আজ সন্ত্রাস ও জঙ্গিদের দলে পরিণত হয়েছে। বিএনপি আর রাজনৈতিক দল নেই। বিএনপি হলো অশুভ শক্তির প্রতীক। দেশের সকল জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে এই অশুভ শক্তিকে রুখে দিতে হবে।
দুপুর দেড়টা পর্যন্ত পালন করা এ কর্মসূচিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট ও কর্মচারীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী আফম রুহুল হক, সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, বিএসএমএমইউ’র সম্মানিত উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক রুহুল আমিন মিয়া, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক শহীদুল্লাহ সিকদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক জুলফিকার রহমান খান, বেসিক সায়েন্স ও প্যারাক্লিনিক্যাল সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক অধ্যাপক এম ইকবাল আর্সলান, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া, প্রিভেনটিভ এন্ড স্যোসাল মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ এসএম জাকারিয়া, বিএমডিসি’র সভাপতি, বিএসএমএমইউ’র পরিচালক (পরিদর্শন) কলেজেস এন্ড পোস্ট গ্রাজুয়েট ইন্সটিটিউট ও নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আবু সফি আহমেদ আমিন, প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০১৫