সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি।
বিমানবন্দরে তুরস্কের প্রধানমন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও স্ট্যাটিক গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
সফরকালে তুর্কি প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। এছাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে কক্সবাজারের কুতুপালং যাবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন বিনালি। গত মাসে তুরস্ক সফরকালে তার কাছে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণপত্র হস্তান্তর করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
সফরের প্রথম দিন মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন তুর্কি প্রধানমন্ত্রী। বেলা পৌনে ১১টার দিকে ধানমন্ডির ৩২-এর ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শনে যাবেন তিনি।
বিকেল ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে যাবেন তুর্কি প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের টাইগার গেটে তাকে স্বাগত জানাবেন শেখ হাসিনা।
দুই প্রধানমন্ত্রীর একান্ত ও দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে বাংলাদেশ এবং তুরস্কের মধ্যে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা। পরে সেখানে যৌথ বিবৃতি দেবেন দুই প্রধানমন্ত্রী।
সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তুর্কি প্রধানমন্ত্রী। রাত ৮টায় তার (তুর্কি প্রধানমন্ত্রী) সম্মানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে রোহিঙ্গাদের দেখতে কক্সবাজারের কুতুপালংয়ের উদ্দেশ্যে প্লেনে করে ঢাকা ছাড়বেন। বেলা পৌনে ১২টার দিকে কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যাবেন।
দুপুর ২টার দিকে তুরস্কের একটি এয়ারক্রাফটে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে তুরস্কের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ছাড়বেন তিনি।
কক্সবাজার বিমানবন্দরে তুর্কি প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানাবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী।
ভারত-রাশিয়ার বীর যোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৮, ২০১৭/আপডেট ২২০০ ঘণ্টা
এমইউএম/আইএ
