শনিবার সাঁইজির আখড়াবাড়ি ঘুরে দেখে গেছে, অধিকাংশ সাধুরা নিজ নিজ আস্তানা ছেড়ে বিছানাপত্র গুছিয়ে রওনা হয়েছেন। গুরুকে বারবার প্রণাম ও নানা রকম ভক্তি-শ্রদ্ধা জানিয়ে বিদায় নিচ্ছেন শিষ্যরা।
এদিকে, লালন স্মরণোৎসবের সাধুদের হাট ভাঙলেও অনুষ্ঠান চলবে শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত। সন্ধ্যায় লালন মুক্তমঞ্চে হবে আলোচনা অনুষ্ঠান এবং রাতভর চলবে লালন সঙ্গীত।
লালন একাডেমির খাদেম মোহাম্মদ আলী বাংলানিউজকে বলেন, সাঁইজির স্মরণোৎসব উপলক্ষে তার সাধন-ভজনের তীর্থস্থান ছেঁউড়িয়ার আখড়াবাড়ি প্রাঙ্গণ পরিণত হয়েছিলো উৎসবের আমেজে। শুক্রবার বিকেলে পূর্ণ সেবায় সাধুদের মূল অনুষ্ঠান সাধু সঙ্গ শেষ হয়েছে। কিছু সাধু শুক্রবারই ফিরে গেছেন নিজ নিজ গন্তব্যে। যারা যাননি, তারা সকাল থেকে মাজার ছাড়ছেন। শনিবার সন্ধ্যার মধেই তারা মাজার ত্যাগ করবেন। তবে গভীর রাত পর্যন্ত মুক্তমঞ্চে চলবে সঙ্গিতানুষ্ঠান।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৯ ঘণ্টা, মার্চ ০৩, ২০১৮
টিএ