মঙ্গলবার (০৬ মার্চ) রাজধানীর রমনা চাইনিজ রেস্টুরেন্টে এক সংলাপ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অভিবাসী বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ‘জার্নালিস্ট ফোরাম অন মাইগ্রেশন (জেএফএম) এ সংলাপ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এসময় মন্ত্রী বলেন, একসময় আমিরাতে সংকট ছিল তা সমাধান হয়েছে। কুয়েতের সংকটও কেটে যাবে।
তিনি বলেন, দালাল আত্মীয় ও সরকারের মাধ্যমে বিদেশে শ্রমিক যায়।
দালালের মাধ্যমে গিয়ে শ্রমিকরা সমস্যায় পড়ে। নারী কর্মীদের জন্য তিনমাস প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি। নারীদের নিজের নিরাপত্তার কিছু কৌশলও শেখানো যেতে পারে। জাপান এদেশ থেকে আরো শ্রমিক নেবে বলেও জানান তিনি।
বিশ্ব শ্রমবাজার ও বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট বিষয়ক এ সংলাপে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন অভিবাসন বিশ্লেষক হাসান আহমদ চৌধুরী কিরণ।
বিশেষ অতিথি সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর চৌধুরী বলেন, পৃথিবীতে ২৫৬ মিলিয়ন মানুষ অভিবাসী হচ্ছে। বাংলাদেশের রয়েছে ১০ মিলিয়ন। এতবড় বাজারে টিকতে হলে নতুন কৌশল নিতে হবে।
হাসান আহমদ চৌধুরী কিরণ তার বক্তব্যে অভিবাসন ব্যয় নিয়ন্ত্রণে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন, ক্ষতিগ্রস্ত কর্মীদের ক্ষতিপূরণ এবং নারী কর্মীদের বিশেষ নিরাপত্তার কথা বলেন।
সংলাপে জেএফএম নেতাদের মধ্যে অংশ নেন- সংগঠনের সভাপতি মনির হোসেন, রবিউল হক, শামসুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম আজাদ, তোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১০ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০১৮
কেজেড/এসএইচ