সোমবার (১২ মার্চ) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি এ অভিমত তুলে ধরেন।
‘৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ: গুরুত্ব ও তাৎপর্য’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্ত হওয়া উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
উপাচার্য বলেন, ৭ই মার্চের ভাষণ ছাত্র-ছাত্রীদের পঠন-পাঠনে অন্তর্ভুক্ত থাকা উচিৎ। এর মাধ্যমে ঐতিহাসিক এ ভাষণের গুরুত্ব শিক্ষার্থীরা অনুধাবন করতে পারবে। এ ভাষণ শুধু ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতিকেই অনুপ্রাণিত করেছিলো তা নয়, বরং এ ভাষণ যুগে যুগে বিশ্বের সব অবহেলিত ও বঞ্চিত জাতি-গোষ্ঠীকে অনুপ্রেরণা জোগাতে থাকবে।
এসময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর ৭ মার্চ দিবস উদযাপনের ঘোষণা দেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ, সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হক প্রমুখ।
আলোচনা সভা পরিচালনা করেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. এনামউজ্জামান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০১৭
এসকেবি/জিপি