সোমবার (১২ মার্চ) বিকেলে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নজমুল হুদা তালুকদার এ কারাদণ্ড ও জরিমানা করেন। তবে রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
লক্ষ্মীপুর জজ কোর্টের এপিপি অ্যাডভোকেট আবুল বাশার রায়ের বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত ফারুক ২০১২ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সদর উপজেলার কুশাখালী গ্রামের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করলে সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। পরবর্তীতে ফারুককে বিয়ের চাপ দেয় ওই কিশোরী। কিন্তু ফারুক বিয়ে না করে কৌশলে গর্ভপাত করাতে চেষ্টা করলে কিশোরী মারা যায়। এ ঘটনায় বাদি হয়ে ফারুক ও গ্রাম্য চিকিৎসক মাসুদকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন নিহত কিশোরীর বাবা।
দীর্ঘ শুনানি শেষে ফারুককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও নগদ এক লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। অপর আসামি মাসুদকে বেকসুর খালাস দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫০ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০১৮
এসআর/ওএইচ/