আগামী রোববার (১৮ মার্চ) এ কর্মসূচি পালিত হবে।
বৃহস্পতিবার (১৫ মার্চ) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন।
তিনি বলেন, দেশের সব কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা শহরে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হবে। আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ কোনো ধরনের উস্কানি ছাড়াই হামলা চালিয়েছে। আমরা হাইকোর্ট মোড়ে অবস্থান নিয়ে একপর্যায়ে ১০ জনের একটি প্রতিনিধি দল যখন মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঠিক তখনই পুলিশ আমাদের কর্মসূচিতে টিয়ারশেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করে তিনজনকে আটক করে।
এরপর আটক ৫০জনকে ছাড়াতে রমনা থানায় গেলে পুলিশ সেখানে আমাদের ৬৩ জনকেও আটক করে। দুপুরে আটকের পর থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত আমাদের একটু পানিও দেওয়া হয়নি।
বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ব্যানারে পালিত হচ্ছে এ কর্মসূচি।
শিক্ষার্থীদের পাঁচ দফা দাবি- সরকারি নিয়োগে কোটার পরিমাণ ৫৬ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা, কোটার যোগ্য প্রার্থী না পেলে শূন্যপদে মেধায় নিয়োগ, কোটায় কোনো ধরনের বিশেষ নিয়োগ পরীক্ষা না নেওয়া, সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে অভিন্ন বয়সসীমা, নিয়োগ পরীক্ষায় একাধিকবার কোটার সুবিধা ব্যবহার না করা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৮ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৮
এসকেবি/এএটি