বুধবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা পুলিশের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার (এসপি) মনিরুজ্জামান।
জেলা পুলিশ সুপার জানান, গত ১০ সেপ্টেম্বর বিশ্বনাথের রামপাশা ইউনিয়নে রাস্তার পাশে একটি বাড়ি থেকে অজ্ঞাতনামা এক কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
তিনি বলেন, গত ৯ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইলের কুমুদিনী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলো জেলার মির্জাপুর থানার আতাউর রহমানের মেয়ে রুমি আক্তার। একই হাসপাতালে শফিকের শাশুড়িও চিকিৎসাধীন ছিলেন। সেখানেই তাদের পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্রে প্রেমের অভিনয় করে রুমিকে সিলেট নিয়ে আসে শফিক। এরপর তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে।
এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শফিকসহ ১৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শফিক হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন। শফিক বিশ্বনাথ থানায় দায়ের করা একটি গণধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি।
বৃহস্পতিবার (২০ সেপ্টেম্বর) তাকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করা হবে বলেও জানান এসপি মনিরুজ্জামান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৮
এনইউ/ওএইচ/