বুধবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টায় চেকপোস্টে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনায় বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ সূত্রে জানা যায়, বেনাপোলের এম আর ট্রেডিং ফ্রেস নামে একটি সিঅ্যান্ডএফ-এর কর্মচারী শাহআলম পেট্রাপোল বন্দরে আমদানি পণ্য খালাস করতে গেলে ট্রাকের ভাড়া নিয়ে তার সঙ্গে ভারতীয় সিঅ্যান্ডএফ কর্মচারীদের বাকবিতণ্ডা হয়।
এ ঘটনার জের ধরে বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে ভারতের বনগাঁও মহাকুমার মোটর শ্রমিক নেতা প্রভাস কুমার বেনাপোল বন্দরে এলে উত্তেজিত সিঅ্যান্ডএফ কর্মচারীরা তাকে মারধর করেন। এ সময় ভারত-বাংলাদেশের সকল প্রকার আমদানি-রফতানি বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়। পরে দুই পক্ষের মধ্য বৈঠকের পর বাণিজ্য ফের স্বাভাবিক হয়।
এদিকে দুই পক্ষের মধ্য উত্তেজনা সামাল দিতে শূন্যরেখায় বন্দর কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত নিরাপত্তা বাড়ায়। এ সময় ভারত-বাংলাদেশের মধ্য যাতায়াতকারী পাসপোর্টধারী যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক (ট্রাফিক) আমিনুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, তুচ্ছ ঘটনা দিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে অপ্রতিকর ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে সমাধান করা হয়েছে। বর্তমানে এ পথে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৮
এজেডেইচ/এমজেএফ