শুক্রবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদরুল আলম খান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
এরআগে বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাতে চেয়ারম্যান মানিক উপজেলার কলেজ রুটে এক বিধবা নারীর ঘরে ঢুকে তাকে ধর্ষণ চেষ্টা চালান। এসময় স্থানীয়রা তাকে ধরে গণধোলাই দেন। এক পর্যায়ে তিনি পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফরিদা ইয়াসমিন ও বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) বদরুল আলম খান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনেন। এ ঘটনার পর বিধবা ওই নারীকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ হেফাজতে থাকা নারী বাংলানিউজকে জানান, সন্ধ্যায় চেয়ারম্যান মানিক ফোন করে তাদের বাসায় যান। পরে ঘরে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। পরে স্থানীয়রা এসে তাকে উদ্ধার করেন।
ইউএনও ফরিদা বাংলানিউজকে জানান, ওই নারীর নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে তাকে পুলিশ হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। আইন অনুযায়ী বাকি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদরুল বাংলানিউজকে জানান, এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারী।
আরও পড়ুন>>> ধর্ষণ করতে গিয়ে গণপিটুনি খেলেন উপজেলা চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৮
ওএইচ/