মঙ্গলবার (০২ অক্টোবর) আসাদুজ্জামান নামে ওই কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করে দুদক। প্রাথমিক তদন্তে এ ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।
তিন মাসের মধ্যেই বিচার কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য।
তিনি বলেন, কনস্টেবল আসাদুজ্জামান যে প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন, সেটির বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির মামলা রয়েছে। ওই মামলার কথা বলে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসাদুজ্জামান তাদের কাছ থেকে তিন দফায় ১০ লাখের বেশি টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
কনস্টেবলের বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরীও। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, দুদকের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে গোয়োন্দা নজরদারি চলছে। অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে দুদক দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০২, ২০১৮
আরএম/এসএইচ