আর সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী ২ মাসের মধ্যে লঞ্চঘাটটি তার বর্তমান স্থান থেকে দক্ষিণ দিকে প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে সরিয়ে নেওয়া হবে।
বরিশাল নদী বন্দর কর্মকর্তা (যুগ্ম পরিচালক) এবং বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপ-পরিচালক আজমল হুদা মিঠু সরকার বাংলানিউজকে জানান, পাতারহাট লঞ্চঘাটটি বর্তমানে যেখানে অবস্থিত, সেখানে লঞ্চগুলোকে যেতে একটি চ্যানেল ধরে যেতে হয়।
এদিকে, অভ্যন্তরীণ রুটের লঞ্চের মাস্টাররা জানান, ভরা বর্ষা মৌসুমেও মিতুয়া পাতারহাট লঞ্চঘাটের আশপাশে বিভিন্ন স্থানে নাব্যতা সংকট দেখা দেয়। আর শীতে তো এ সমস্যা প্রকট হয়। নিয়মিত ড্রেজিং করা না হলে ওই সময়টাতে অভ্যন্তরীণ রুটের লঞ্চও ঘাটে ভিড়তে পারে না। ফলে যাত্রীদের মাঝ নদীতে ট্রলারে নামিয়ে দিতে হয়। সে ট্রলারে করে যাত্রীরা ঘাটে যান। আবার একইভাবে লঞ্চে যাত্রীদের তুলেও দিতে হয়।
বর্তমান ভোগান্তির থেকে ঘাট সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এ রুটের নিয়মিত যাত্রীরা। তবে ঘাট সরিয়ে যেখানে নেওয়া হচ্ছে, সেখানে যানবাহন যাওয়ার মত সড়ক ব্যবস্থা চালু রাখার দাবি জানিয়েছেন তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ০১, ২০১৯
এমএস/আরবি/