শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দিনের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে।
এদিকে, শীতে বেশি দুর্ভোগে পোহাচ্ছেন নদীর তীরবর্তী উপকূলের মানুষ। শীতের প্রকোপে বাড়তে শুরু করেছে রোগবালাই। বিশেষ করে শিশুদের ঠাণ্ডা ও নিউমোনিয়াসহ শীতজনিত রোগের প্রকোপ বাড়েছে। এছাড়াও জ্বর ও সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।
শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে গরম কাপড়ের দোকানগুলোতেও কেনা-বেচা বেড়ে গেছে। বিশেষ করে খোলা মার্কেটের দোকানগুলোতে নিম্নআয়ের মানুষের ভিড়।
ভোলা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র অবজারবার মাহাবুব রহমান বাংলানিউজকে জানান, শীতের প্রকোপ বাড়ছে। এ অবস্থা থাকবে আরও দু’দিন।
ভোলার সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) ডা. তৈয়বুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, শীতের তীব্রতা বাড়লেও এখনো শীতজনিত রোগীদের ভিড় বাড়েনি। শীতের কারণে শিশুদের নিউমোনিয়া-শ্বাসকষ্টসহ অনেক রোগ দেখা দেয়। তবে আমাদের পর্যপ্ত ওষুধ সরবরাহ রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৯
এনটি