এদিকে হঠাৎ বৃষ্টিতে বেড়ে গেছে শীতের তীব্রতা। বৃষ্টির ফলে জনজীবনে নেমে এসেছে এক ধরনের স্থবিরতা।
বান্দরবানের মধ্যমপাড়ার বাসিন্দা আবু মং মার্মা জানান, হঠাৎ বৃষ্টিতে আমাদের অনেক সমস্যা দেখা দিয়েছে। দুপুর থেকে কয়েক দফায় বৃষ্টিতে ঠাণ্ডার প্রকোপ আরও বেড়েছে।
বান্দরবানের বালাঘাটার মো. জসিম উদ্দিন জানান, শীতের দিনের এই বৃষ্টি আমাদের জন্য ঠাণ্ডা এনে দিলেও নতুন সবজি ক্ষেতের জন্য বেশ ভালো হয়েছে। এ বৃষ্টি আমাদের সবজির ক্ষেতের পর্যাপ্ত পানির চাহিদা মেটাবে।
এদিকে হঠাৎ বৃষ্টিতে দুভোর্গে পড়েছে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। জেলা সদরের ট্রাফিক মোড়, বাসস্টেশন, নোয়াপাড়া, কালাঘাটা, বালাঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে সড়কে দেখা যায়নি জনসাধারণের অবাধ বিচরণ।
হঠাৎ বৃষ্টির কারণে শিশু ও মায়েদের নিরাপদে বাসায় অবস্থান করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
বান্দরবান সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. প্রত্যুষ পল ত্রিপুরা বলেন, এমনিতে পার্বত্য এলাকায় প্রচুর শীত পড়ছে কয়েকদিন ধরে, তার উপরে যোগ হয়েছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। এ সময়টায় বিশেষ সর্তক থাকতে হবে বেশি করে গরম কাপড় পড়তে হবে এবং শিশুদের প্রতি বেশ যত্নবান হতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৯
আরএ