মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জেলা শহরের দক্ষিণ পৈরতলার রেলওয়ে কলোনির পেছনে এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয় লোকজন টের পেয়ে কাইয়ুমকে ধরে পুলিশের কাছে সোর্পদ করে।
হামলার শিকার নিহত রিমনের মা বাছিয়া পারভিন বলেন, স্বামী মারা গেছে বছর তিনেক আগে। স্বামী হারানোর শোক কাটিয়ে না ওঠতেই আমার একমাত্র ছেলেকেও আমার সামনে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে আমার বাড়িতে কেউ না থাকায় মামলার আসামী কাইয়ুম এসে আমাকে হুমকি-ধামকি দিতে শুরু করে। যাতে মামলা তুলে নিই। তারপর আমার ওপর মারধর করতে শুরু করে। চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এসে কাইয়ুমকে আটক করে পুলিশের কাছে তুলে দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন জানান, রিমনের মামলা তুলে নেয়ার বিষয়ে তারা হুমকি দিচ্ছে বলে রিমনের মায়ের অভিযোগটি আমি শুনেছি।
বাংলাদেশ সময়: ০২৫৯ ঘন্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২০
এমএন/ইউবি