বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বাগেরহাট জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত-৬ এর বিচারক আছাদুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
চোরাকারবারীরা হলেন- পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া থানার জানখালী এলাকার মৃত সেকেন্দার আলী হাওলাদের ছেলে হারুন হাওলাদার (৪৫), নোয়াখালী জেলার সুবর্নচর থানার জরজব্বর এলাকার কালা মিয়ার ছেলে স্বপন মিয়া (৩৭), লক্ষীপুর জেলার রামগতী থানার জরআফজাল গ্রামের মৃত মোফাজ্জেল হোসেন মাল’র ছেলে গিয়াস উদ্দিন মাল (৪৯), একই এলাকার মৃত শাহ জালাল হোসেনের ছেলে মোসলেম পাটোয়ারি (৪৭), লক্ষীপুর রামগতী এলাকার শাহ জালালাল পাটোয়ারীর ছেলে আবু পাটোয়ারি (৫০), রামগতী এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেনের ছেলে বাবু মিয়া (২০), ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার বয়েজ স্কুল এলাকার আবু কালামের ছেলে হুমায়ুন কবির (৩০), লীপুর রামগতী এলাকার আবু তাহেরের ছেলে মোসলেউদ্দিন (৩২), একই এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মামুন হোসেন (২২), রেজাউল চৌকিদারের ছেলে আব্দুল কাদের চৌকিদার (৩০), মৃত মোফাজ্জেল হোসেন মালের ছেলে শেখ ফরিদ মাল (৩৬) ও লীপুরের ওবাইদুল হকের ছেলে বাহার উদ্দিন (৪৭)।
এর আগে, সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে বঙ্গোপসাগরের ফেয়ারওয়ে বয়া সংলগ্ন এলাকা থেকে কোস্টগার্ড পশ্চিম, মোংলার সদস্যরা তাদের আটক করে। তখন চোরাকারবারীদের কাছ থেকে ২০ হাজার ৬৯৯ পিস শাড়ি, ১১০ পিস থ্রি-পিস ও ৩২১ পিস লেহাঙ্গা জব্দ করে কোস্টগার্ড সদস্যরা। যার আনুমানিক মূল্য ৩০ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
এ ঘটনায় কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বাদী হয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাদের বিরুদ্ধে মোংলা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২০
এনটি