শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) ভোরে এ দুই ঘটনা ঘটে।
র্যাব-৯ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মনিরুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, গোলাপগঞ্জের শরীফগঞ্জ ইউনিয়নের কদুপুরে হত্যা মামলার আসামি ধরতে গেলে র্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।
নিহত আলী হোসেন ওই গ্রামের আত্তর আলীর ছেলে বলে জানিয়েছেন গোলাপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান।
এদিকে, শনিবার ভোরে বিশ্বনাথে পুলিশ ও ডাকাতদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলি বিনিময় শুরু হয়। এতে ডাকাত দলের অজ্ঞাতপরিচয়ের এক সদস্য (৪০) নিহত হন।
নিহত ডাকাত সদস্যের হাতে থাকা একটি দেশীয় পাইপগান, ৩ রাউন্ড তাজা কার্তুজ, গাছ কাটার করাত ও দা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ডাকাত দলের গুলিতে বিশ্বনাথ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান মিজান, কনস্টেবল চন্দন গৌর ও রাসেল দাস গুরুতর আহত হয়েছেন। পুলিশ হাসপাতালে তারা চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম মুসা বাংলানিউজকে বলেন, ডাকাতদের গুলি এসআই মিজানের মাথায় লেগেছে। আহত তিন পুলিশ সদস্য চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
তিনি বলেন, উপজেলা সদরের বিশ্বনাথ-জগন্নাথপুর বাইবাস সড়কের মরমপুর-সুরিরখাল এলাকার মধ্যবর্তী জায়গায় সরকারি গাছ কেটে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল অস্ত্রধারী ডাকাত দল। পরে থানার এসআই মিজানুর রহমান ফোর্স নিয়ে তাদের ধাওয়া করলে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২০
এনইউ/টিএ