জানা যায়, আগামী জুলাই মাসের মধ্যে অর্থ ছাড়ের বিষয়টি চূড়ান্ত হলে সেপ্টেম্বরে চুক্তি সই হবে। এডিবির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে মহাসড়কের নকশা অবশ্যই জুন মাসের মধ্যে অনুমোদন হতে হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এডিবি বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ পরররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের অর্থ ফেরতের আশঙ্কার বিষয়ে মন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন। দ্রুত প্রকল্প অনুমোদনের বিষয়ে প্রধান প্রকৌশলীসহ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা যেন জুন মাসের মধ্যে অনুমোদনের ব্যবস্থা নেন সে বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
১৯৯২ সালে এডিবি এ খাতে অর্থ বিনিয়োগ করার আগ্রহ প্রকাশ করলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে তা সম্ভব হয়নি। এবছর যেন এ ধরনের আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে এ প্রজেক্ট বাতিল না হয় সেজন্য এডিবি সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছে।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ এডিবির সদস্যপদ লাভের পর থেকে বিভিন্ন প্রকল্পে সংস্থাটি ২৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়রি ২৩, ২০২০
টিআর/এএ