এসময় তিনি সংবাদে তুলে ধরা দুর্নীতির বিষয়ে খোঁজ নিতে রাস্তাটির খোয়া তুলে ফিতা দিয়ে গভীরতা পরিমাপ করেন।
মঙ্গলবার (৩ মার্চ) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত তিনি রাস্তাটির কাজ পরিদর্শন করেন।
এসময় রাস্তা নির্মাণের কাজ পাওয়া ঠিকাদার ফরহাদ জোমাদ্দার, বরগুনা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডির) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মিজানুর রহমানসহ ওই বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তা ও স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বরিশাল থেকে বরগুনায় পরিদর্শনে আসা বরিশাল এলজিইডির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী খলিফা আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, এ রাস্তার কাজের ব্যাপারে আমি এখন কিছু বলতে পারবো না। পরে বরগুনার এলজিইডি প্রধানের কাছ থেকে আপনারা জেনে নেবেন।
অন্যদিকে রাস্তা পরিদর্শনে আসা বরিশাল এলজিইডির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর সামনেই ঠিকাদার ফরহাদ জোমাদ্দার সাংবাদিকদের নামে চাঁদাবাজি মামলা করবেন বলেও জানান দেন। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ওয়ার্ক অর্ডার হাতে পায়নি ঠিকাদার।
জানা যায়, বরগুনা সদর উপজেলার ২ নম্বর গৌরিচন্না ইউনিয়নের ধুপতির সুজাউদ্দিন খেয়াঘাট থেকে শুরু হয়ে মাছ বাজার লাকুরতলার ব্রিজ পর্যন্ত নির্মাণাধীন রাস্তাটির ওয়ার্ক অর্ডারে সই হওয়ার আগেই রাস্তার কাজ শুরু করা হয়েছে। সেই কাজের শুরুতেই নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে দায়সারাভাবে রাস্তা তৈরির অভিযোগ উঠেছে।
** বরগুনায় রাস্তার কাজের শুরুতেই অনিয়মের অভিযোগ
বাংলাদেশ সময়: ২১২৩ ঘণ্টা, মার্চ ০৩, ২০২০
আরএ