শনিবার (০৭ মার্চ) টোকিওর বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। পরে বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের সদস্য এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত বাণী পাঠ করেন যথাক্রমে দূতাবাসের কাউন্সেলর ড. জিয়াউল আবেদিন ও ড. আরিফুল হক।
দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স ড. শাহিদা আকতার তার বক্তব্যে স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে বলেন, ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর সেই অগ্নিঝরা ভাষণ, পুরো বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধে অনুপ্রাণিত করেছিলো। এ ভাষণ ছিলো স্বাধীনতার অমর কবিতা ।
চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানান এবং মুজিব বর্ষ উপলক্ষে দূতাবাসের আয়োজনে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানের পরবর্তী অংশে এক উম্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন জাপান প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এসময় জাতিসংঘের শিক্ষা বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বজ্রকন্ঠে ৭ মার্চের ভাষণের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২১১ ঘণ্টা, মার্চ ০৭, ২০২০
টিআর/এবি