আ’লীগ মনোনীত প্রার্থী সীমা
আনজুম সুলতানা সীমা বিএ/বিএড পাশ। সীমার নামে কোনো মামলা নেই।
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাক্কু
মনিরুল হক সাক্কু এসএসসি পাশ। সাক্কুর নামে দুটি মামলা রয়েছে। এগুলো হল রাজধানীর রমনা থানায় দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে একটি এবং কুমিল্লায় আয়কর অধ্যাদেশ আইনে আরেকটি। সাক্কু অঢেল সম্পদের মালিক। সম্পদের দিক থেকে ছাড়িয়ে গেছেন সকল মেয়র প্রার্থীকে।
সাক্কু বাড়ি ভাড়া পান ৭২ হাজার টাকা, ব্যাংকসুদ হিসাবে ২ লাখ ১২ হাজার টাকা ও সম্মানী ভাতা পান ১১ লাখ ৩৪ হাজার টাকা। তার রয়েছে নগদ ৮৭ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। সঞ্চয়পত্র বাবদ রয়েছে ২ লাখ টাকা। অকৃষি জমি আছে দশমিক ৯২৩ একর। তার গাড়ি আছে দুইটি। এর মধ্যে দেড় কোটি টাকা মূল্যের প্রাডো টিএক্স জিপ রয়েছে।
তার স্ত্রী টিকলির নামেও রয়েছে অনেক সম্পদ। তার নগদ আছে ৫৫ লাখ ৮৬ হাজার টাকা ও ব্যাংকে জমা ৮৭ হাজার টাকা। সঞ্চয়পত্র আছে ২৯ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। ব্যবসায় পুঁজি খাটিয়েছেন ২ কোটি ১২ লাখ ৩৪ হাজার টাকা। তার অকৃষি জমি রয়েছে দশমিক ০৫ একর। তার নামে আবাসিক ও বাণিজ্যিক সম্পদের মধ্যে শহরের রেইসকোর্স এলাকায় সেল নিশা টাওয়ারে রয়েছে তিনটি দোকান, দ্বিতীয় তলায় ১২টি দোকান, তৃতীয় ও চতুর্থ তলার ৭,২৫৬ বর্গফুটের দুটি স্পেস, ফাতেমা জাহানারা টাওয়ারে দুইটি ফ্ল্যাট এবং ৩,২২৯ বর্গফুটের স্পেস। দুইজনের স্বর্ণ আছে ১০ তোলা করে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব.) মামুনুর রশীদ
মেজর (অব.) মামুনুর রশীদ এমএ পাস। তার ওষুধের ব্যবসা রয়েছে। তার নগদ আছে ১ লাখ টাকা, স্ত্রীর নামে ২ লাখ টাকা । স্ত্রীর স্বর্ণ আছে ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার। তার কৃষিজমি ১১ শতক, অকৃষি জমি ৬০ শতক ও স্ত্রীর একটি বাড়ি রয়েছে। বাড়িভাড়া থেকে আয় ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা। এছাড়া তার স্ত্রী শিক্ষকতা পেশা থেকে আয় ৬০ হাজার টাকা এবং অন্যান্য খাত থেকে দেড় লাখ টাকা।
পিডিপি প্রার্থী সোয়েবুর রহমান
সোয়েবুর রহমান এলএলবি পাস। পেশায় আইনজীবী। পেশা থেকে আয় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। তার আছে নগদ ১ লাখ টাকা ও ব্যাংকে জমা ২ লাখ টাকা।
জেএসডির প্রার্থী শিরিন আক্তার
শিরিন আক্তার এসএসসি পাস ও পেশায় মৌসুমী ব্যবসায়ী। তার রয়েছে নগদ ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা, স্বর্ণ ৩০ ভরি ও ঋণপত্র ৫০ হাজার টাকা। তার ১৪ শতক জমি রয়েছে।
আগামী ৩০ মার্চ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৩ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০১৭
জেএম/