শুক্রবার (১৫ মার্চ) নিহত সোহেলের ভাই ফারুক বাদী হয়ে ১১ জনের নামোল্লেখ করে ও আরও অজ্ঞাতপরিচয় ৫ থেকে ৬ জনকে আসামি করে রূপগঞ্জ থানায় হত্যা মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার আসামিরা হলেন- ভোলাব ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার ও টাওড়া শিমুলিয়া এলাকার মৃত হজরত আলীর ছেলে শরীফ, সালাম মিয়ার ছেলে শরীফ মিয়া, আজিম উদ্দিনের ছেলে রুবেল ওরফে গ্যাস রুবেল, জামান মিয়ার ছেলে মামুন মিয়া, আব্দুল লতিফের ছেলে লোকমান মিয়া, কবির মিয়ার ছেলে জাকারিয়া, আহাম্মদ আলীর ছেলে আমজাদ, আব্দুল আজিজের ছেলে মোজাম্মেল হক, লাল মিয়ার ছেলে আব্দুল্লাহ, মুছু মিয়ার ছেলে রফিকুল হক ও নুরুল ইসলামের ছেলে সিরাজুল ইসলাম।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল বাংলানিউজকে জানান, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন।
বুধবার (১৩ মার্চ) দিনগত রাতে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে দুই পায়ের রগ কেটে ও পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রলীগ নেতা সোহেল মিয়াকে। এ ঘটনায় সন্দেহজনকভাবে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নিহত সোহেল মিয়া ভোলাব ইউনিয়ন ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। তার বাবার নাম মজিবুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৯
এএটি