বইমেলা
প্রথমবার আসা নিয়ে কথা বলেন প্রকাশক চৌধুরী ফাহাদ। প্রকাশক জানান, প্রায় প্রত্যেকটা বইয়ের কন্টেন্ট ভালো। বিশেষ করে উপন্যাসগুলো বেশ
জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা ইসরাফিল হাসানও কিনেছেন বেশ কয়েকটি বই। শুধু রেহনুমা, শারমিন বা ইসরাফিল নয়, মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) অমর
৫২’র ভাষা আন্দোলনের কথা চিন্তায় রেখে কবি এই গ্রন্থের ৫২টি কবিতায় একজন মেয়ে কিংবা কন্যাশিশু, একজন নারী বিভিন্নরূপে যেন মিশে গেছেন,
বর্তমান প্রজন্মের কথা ভেবেই ই.বি সলিউশন্স অমর একুশে গ্রন্থেমেলায় নিয়ে এসেছে ডিজিটাল বই পড়ার অ্যাপস ‘বইঘর’। অনেকটা কাগজ নির্ভর
মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) অমর একুশে গ্রন্থমেলার প্রবেশপথেই বাংলা একাডেমির তথ্যকেন্দ্র থেকে এমন সতর্কতামূলক ঘোষণা শোনা যাচ্ছে।
সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) মেলার পঁচিশতম দিনে দর্শনার্থী ও বইপ্রেমীদের ভিড় ছিলো বেশি। মেলার শেষ সময়ে এসে পছন্দের বইগুলো নিজের সংগ্রহে
বরেণ্য লেখক হাসান আজিজুল হক, যতীন সরকার, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হুমায়ূন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলন, আল মাহমুদসহ জনপ্রিয় অনেক লেখকের গল্প,
নদী, মা, বৃক্ষ, পাখি, কল্লোলিত জীবন, মৃত্তিকা ছাড়াও সমসাময়িক বিষয় ফুটে উঠেছে কবির এই গ্রন্থে। প্রায় অর্ধশত কবিতা স্থান পেয়েছে কবিতার
নাটক বিষয়ক গবেষণাধর্মী বইয়ের চাহিদা থাকলেও তেমন বই নেই। নাট্যকর্মী ও এ বিষয়ের পাঠকদের অভিমত, নাটকের পা-পাণ্ডুলিপি বই আকারে প্রকাশ
সময় প্রকাশনীর বিক্রয়কর্মী রাকিবুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিবারই ভালোমানের বইগুলো বেশি সংস্করণ হয়। এবার অধ্যাপক ড. মুহম্মদ
রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাংলানিউজকে এ তথ্য জানানো হয়। উপজেলা
বই মেলায় আদিবাসীদের নিয়ে লেখা বইয়ের সংখ্যা প্রতি বছরই বাড়ছে। তবে সে তুলনায় আদিবাসী লেখক সাহিত্যিক উঠে আসছে না। সরকার এরই মধ্যে
রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ছিলো অমর একুশে গ্রন্থমেলার চব্বিশতম দিন। এদিন বিকেলে গ্রন্থমেলার দ্বার উন্মুক্ত হওয়ার পর বইপ্রেমীদের
রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বইমেলা বিষয়ক বাংলা একাডেমির সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান মেলা উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ও বাংলা
এদিন সকাল থেকেই শিশুদের নিয়ে বইমেলায় আসেন অভিভাবকেরা। এক স্টল থেকে অন্য স্টলে ঘুরে পছন্দের বই কিনছেন সবাই। বিকেল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে
সাহিত্য আমাদের চেতনার বিকাশ ঘটায়। নতুন দিগন্তের উন্মোচন করে ইতিহাস। আমাদের মুক্তিযুদ্ধেরও রয়েছে তেমনি এক ইতিহাস, যা জানা প্রয়োজন
জনপ্রিয় লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবালের জুতো চুরি করে ধরা খেলো তককো। কিন্তু তাতে কী হয়েছে? জাফর ইকবাল সাহেব তককোর ওপর রাগ করলেন না। বরং
বইটির প্রচ্ছদ করেছেন অপূর্ব খন্দকার। এটি পাওয়া যাচ্ছে দোয়েল প্রকাশনীর ২০৫ নম্বর স্টলে। ২৫ শতাংশ ছাড়ে বইটির মূল্য ১৫০ টাকা।
অমর একুশে গ্রন্থমেলায় বইটি প্রকাশ করেছে অন্বয় প্রকাশ। লেখকের দ্বিতীয় এ গ্রন্থের প্রচ্ছদ এঁকেছেন ধ্রুব এষ। বইটি পাওয়া যাবে অন্বয়
অন্যদের কথা বাদ দিলাম, যদি শুধু নজরুল ও রবীন্দ্রনাথের কথাই বলি, তবে বলতে হয় এই দুই লেখক বাঙালির জীবনে কখনোই পুরনো নন। তারা বারবার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন