বইমেলা
সরকার ঘোষিত মুজিববর্ষ উপলক্ষে ২০২০ সালের গ্রন্থমেলা উৎসর্গ করা হচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। যার ছোঁয়া থাকবে
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ১১টায় শহরের পৌর সভার টাউনহল স্বাধীনতা চত্বরের সামনে থেকে একটি র্যালি বের হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান
সবার হাতে হাতেই বই। আয়েশিভাব নিয়ে নেড়েচেড়ে দেখছেন। পছন্দ হলে কিনছেন, ব্যাগ ভরে নিয়ে যাচ্ছেন বই। কিন্তু ভিড়ের তুলনায় বিক্রি কম বলেই
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলের পর থেকে সব বয়সী মানুষের ভিড় বাড়তে শুরু করেছে মেলায়। স্টলে স্টলে গিয়ে ক্যাটালগ দেখে বই কেনার তোড়জোড়
প্রায় প্রতিটি স্টলেই ওদের আনাগোনা। আবার বইমেলার কোনো কোনো স্টলে নতুন বইয়ের গন্ধ শোকা খেলাতেও মেতে উঠছে শিশুরা। অপার আনন্দে
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বিকেলে উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক উপজেলা প্রাঙ্গণে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী স্বাধীনতা বইমেলা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দুপুরে জেলা শহরের এমএম হাফিজ মেমোরিয়াল পাবলিক লাইব্রেরিতে এ মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ওয়াহিদুল
সোমবার (২৫ মার্চ) রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ বইমেলার উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বাবু এমপি ও শিক্ষাবিদ
রোববার (২৪ মার্চ) এমনটাই দেখা গেল বাংলাদেশ শিশু একাডেমির বইমেলা চত্বরে। এদিন আবার বেশ কিছু স্টল বন্ধ থাকতেও দেখা গেছে। এ প্রসঙ্গে
মেলার স্টল ঘুরে ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেলায় শিশুদের বইয়ের ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। অন্যান্য বইয়ের তুলনায় শিশুদের
শনিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখা যায়, দুপুর ৩টা পর্যন্ত মেলা প্রায় জনশূন্য। আর বিকেলের
শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় নগরভবনের গ্রিনপ্লাজায় তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান রাসিক মেয়র। এ সময় সম্মানিত করতে উত্তরীয় পরিয়ে দেন
শুক্রবার (২২ মার্চ) ছুটির দিন বইমেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, বইপ্রেমী তরুণদের আড্ডায় মেলায় সন্ধ্যার আবহ পাল্টে গেছে। তারুণ্যের এক
শুক্রবার (২২ মার্চ) মেলার দ্বিতীয় দিনে বইমেলা ঘুরে দেখা যায়, শিশু কিশোরদের জন্য এ মেলায় যেমন স্থান পেয়েছে সহস্রাধিক বই, তেমনি আছে
শুক্রবার (২২ মার্চ) সকাল ১১টায় মেলার দ্বার উন্মুক্ত করলেও দুপুর ১টা পর্যন্ত মেলায় দর্শনার্থী, পাঠক এবং ক্রেতাদের আগমন ছিল
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাজধানীর শিশু একাডেমি প্রাঙ্গণে শুরু হওয়া এই মেলায় অংশ নিয়েছে ৭৬টি প্রকাশনী। ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন,
বুধবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যায় মেলা প্রাঙ্গণে থাকা মঞ্চে পঞ্চকবির গানের মধ্য দিয়ে সূচনা হয় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক উৎসবের
সোমবার (১৮ মার্চ) সকাল থেকে ভিড় না থাকলেও সন্ধ্যা গড়াতে বইমেলায় জন সমগম বাড়ে। তরুণদের পাশাপাশি বাবা-মায়ের হাত ধরে শিশুরাও এসেছে
সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে জেলার সৈয়দপুর উপজেলা শহরের লায়ন্স স্কুল অ্যন্ড কলেজে এবং দুপুরে জেলা শহরের ছমির উদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজে
রোববার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় নগরভবনের গ্রিনপ্লাজায় বইমেলার মূল মঞ্চে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন