পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
আসলে তা একেবারেই নয়। ৪২ সেন্টিমিটারের বাদামি দেহের এই পাখিটি আকারে আমাদের গৃহপালিত হাঁসের মতোই অনেকটা। পাতি সরালি হাঁস আমাদের
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, সামুদ্রিক কাঁকড়ার নিজস্ব খোলস থাকে না। নিজেদের সুরক্ষায় তারা সাধারণত শামুক-ঝিনুকের পরিত্যক্ত খোলসের
কৃষকরা বলছেন, পোকা দমনে বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেও মিলছে না প্রতিকার। ফলে চুয়াডাঙ্গার হাজার হাজার ভুট্টা চাষির লালিত স্বপ্ন
মূলত পরিবেশগত কারণেই দেশের অন্য অঞ্চলের চেয়ে শ্রীমঙ্গলে শীতের প্রকোপ বেশি। বুধবারও (৪ ডিসেম্বর) সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন
মঙ্গলবার (০৩ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার খুকনী খোলাপাড়া এলাকা থেকে পাখিটিকে উদ্ধার করা হয়। ওই সংগঠনটির
রোববার (১ ডিসেম্বর) উপজেলার দেববাড়ি আবাসিক এলাকায় পাখি দুইটি বিক্রিকালে এগুলো উদ্ধার করেন স্থানীয় পাখিপ্রেমীরা। দুপুরে খবর পেয়ে
পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধের দেশগুলো থেকে নিরাপত্তা ও খাদ্যের লোভে যেসব পরিযায়ী পাখিরা পরিযান করে থাকে তাদের মধ্যে অন্যতম ‘হিমালয়ী
বিশেষজ্ঞদের দাবি, নির্বিচারে হাঙর ধরলে একসময় বঙ্গোপসাগর থেকে হাঙর বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তবে হাঙর নিধন বন্ধে প্রচার-প্রচারণা ও অভিযান
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে মালিরঅংক গ্রাম থেকে সাপটি উদ্ধার শেষে ঢাকায় নেওয়ার পথে এমনটি বলছিলেন ঢাকার বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন
বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার তিরনইহাট ইউনিয়নের ফকিরপাড়া এলাকা থেকে শুকুন পাখিটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা জানায়, কয়েকজন ধান
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়। খবরে বলা হয়, এক সপ্তাহ আগে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে দাবানল
গাছের পাতা থেকে টিনের চালায় শিশিরবিন্দু ঝরেপড়ার টুপটাপ শব্দ আর পাখিদের কলরব গ্রামীণ জীবনযাত্রাকে করে স্নিগ্ধময়। এখনো বরগুনায়
বিন্দু বিন্দু দানাদার ফুলগুলোতে সুক্ষ্ম কীটপতঙ্গ ক্ষুদ্র ছিদ্র দিয়ে ভেতরে এসে পরাগায়ন ঘটায়। তাতেই শোভা পায় ফলের ভেতরের এই ফুল।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানায় রোববার (২৪ নভেম্বর) মালয়েশিয়ার সাবাহ রাজ্যের বর্নিও দ্বীপে গণ্ডারটির মৃত্যু হয়েছে। ইমান নামের ২৫
শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে জেলার রাজনগর উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রাম থেকে ছানাগুলোকে উদ্ধার করে শ্রীমঙ্গল অফিসে নিয়ে
শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকালে উপজেলার ভুনবীর চৌমোহনায় শামীম মিয়া নামে এক শিকারি বিক্রির জন্য কিছু ডাহুক পাখি নিয়ে এসেছেন বলে বিশ্বস্ত
অপরিকল্পিত ও নির্বিচারে মৎস্য ও প্রাণিজ সম্পদ আহরণ, বিলের সঙ্গে সংযুক্ত অসংখ্য ছোট ছোট নালা ভরাট করে বাড়ি নির্মাণ, বিলের মধ্যে পানি
প্রতি বছরের মতো এবারও সিলেটের প্রসিদ্ধ এ জলাভূমিতে এসে গেছে পরিযায়ী পাখিরা। পানিতে তাদের ভেসে বেড়ানো, ডাঙায় একত্রে চুপচাপ বসে থাকা
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকালে চা বাগান সেকশনে গন্ধগোকুলটি মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এরা ‘এশীয় তাল খাটাশ’ বা ‘গাছ
বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশই এখন যুবক। তাই আমাদের দেশের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন