ইসলাম
কোরআনের হাফেজ সুহাইমা ঢাকা টিকাটুলির মারকাজুল হাফেজা ইন্টারন্যাশনাল বালিকা মাদরাসার ছাত্রী। তার পিতা ক্বারী সালামাতুল্লাহ ওই
দুই পা ছাড়া এক চতুর্থাংশ শরীর নিয়ে জন্ম গানিমের। হুইল চেয়ারে করে চলাচল করে সে। কিন্তু সে অসম্ভব মেধাবী। তার নিজের নামে একটি দাতব্য
পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন হলো মহান আল্লাহর বাণী। যা সর্বোচ্চ পবিত্র ও মর্যাদাসম্পন্ন। তাই এ পবিত্রতা ও মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখার
রোববার (২২ জানুয়ারি) ইজতেমার ময়দানে আগত মুসল্লি ও তাবলিগি সাথীদের উদ্দেশ্যে বিশেষ হেদায়েতি বয়ান দেওয়া হয়। বিশেষ করে যারা ইজতেমা
কৃপণতা হচ্ছে মানবজীবনের এক জঘন্যতম ও বর্জনীয় বৈশিষ্ট্য। ইসলাম এই নেতিবাচক ও ক্ষতিকর বৈশিষ্ট্যকে শুধু পরিহার করার কথা বলেই
বিশ্ব ইজতেমা চলাকালীন সময়ে টঙ্গীর পরিবেশে এক ধরনের আধ্যাত্মিক আবহ বিরাজ করে। কহর দরিয়াখ্যাত তুরাগের পানি আগের নিয়মে শান্তভাবে
টঙ্গীসহ দেশ-বিদেশের অন্যান্য স্থানে অনুষ্ঠিত তাবলিগ জামাতের ইজতেমাগুলোর মূল উদ্দেশ্য হলো- দ্বীনের দাওয়াত দেওয়ার লক্ষ্যে বেশি
টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দান থেকে এ মোনাজাতে সৃষ্টিকর্তার কাছে বিশ্ব উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রত্যাশা করা হয়।
রোববার (২২ জানুয়ারি) বেলা ১১টা ১০ মিনিটে মোনাজাত শুরু হয়। মোনাজাত পরিচালনা করছেন ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভী। সরেজমিনে দেখা
বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য সেই বয়ানের চুম্বুকাংশ তুলে ধরেছেন মুফতি মাহবুবুর রহমান নোমানি। দ্বীনের কাজের জন্য নিজেকে আল্লাহর কাছে
ইজতেমার নিরাপত্তার স্বার্থে ও যানজট কমাতে রোববার (২২ জানুয়ারি) ভোর ৪টা থেকে রেডিসন হোটেলের সামনে থেকে টঙ্গী পর্যন্ত সড়কে সব ধরনের
রোববার (২২ জানুয়ারি) ভোর ৪টা থেকে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়। সরেজমিনে দেখা যায়, আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে ফজরের নামাজের পর থেকেই
এরপর বয়ান শুরু করেন মাওলানা সাদ কান্ধলভী। তার তিনি হেদায়েতি বয়ান ও আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করবেন। তার বয়ান অনুবাদ করছেন কাকরাইলে
এরপর হেদায়েতি বয়ান করছিন মাওলানা সাদ কান্ধলভী। তার অনুবাদ করছেন মাওলানা ওমর ফারুক। এদিকে রোববার ভোর থেকে শীত উপক্ষো করে
সে হিসাবে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব ১২, ১৩ ও ১৪ এবং দ্বিতীয় পর্ব ১৯, ২০ ও ২১ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি পর্ব ইজতেমার শেষে
বিশ্ব ইজতেমার মুরুব্বি গিয়াস উদ্দিন জানান, শীর্ষ পর্যায়ের মুরুব্বিদের পরামর্শে রোববার বেলা ১১টার দিকে অনুষ্ঠিত হবে বিশ্ব ইজতেমার
এর আগে সকালে আর এক মোবাইল মেসেজে জানানো হয়, কুতুববাগের ওরস এখন থেকে ঢাকার বাইরে আয়োজন করা হবে। কিন্তু সন্ধ্যায় পাঠানো মেসেজ ৬
দেশ-বিদেশের মুসুল্লিরা এখনও ইজতেমার ময়দানে আসছেন। আগামীকাল রোববার (২২ জানুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ইজতেমা শেষ হবে।
শনিবার (২১ জানুয়ারি) বাদ ফজর মাওলানা মো. জমশেদের আমবয়ানে শুরু হয় দ্বিতীয় দিন। ফজরের নামাজের পর লাখো মুসল্লি নিজ নিজ খিত্তায় অবস্থান
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক এর ঘনিষ্ঠ সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সূত্রমতে, এরইমধ্যে আগামী বছর থেকে ওরস সরিয়ে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন