ইচ্ছেঘুড়ি
নীলাকাশের সনে যে তার এমন মাখামাখি দেখেই যেনো মন আবেশে জুড়িয়ে যায় আঁখি। খোকন বলে আপন মনে 'ও মেঘ কোথা যাও? আমায় তুমি করবে সাথী? নাও না
সক্রেটিসের শৈশব সম্পর্কে কিছু জানা যায় না। তার নাক নাকি ছিলো থ্যাবড়া। দেখতেও ছিলেন অনেকটা কুৎসিত। তবে ছিলেন অসম্ভব মেধাবী। তর্কে
এবার খুকু করল অভিমান! মায়ের মনে লাগলো ভীষণ টান। মা বললেন- পানির পুতুল দেখবি যদি আয় পুকুর ধারে দাঁড়িয়ে খুকু পানির দিকে চায়। ওই যে দেখ-
[পূর্ব প্রকাশের পর] কালই কি আমরা বাড়ি বানাতে শুরু করব? মাইক জিজ্ঞেস করে, জ্যাক কীভাবে বাড়ি বানায় সে তা দেখার অপেক্ষায় আছে। হুম, জ্যাক
দুই. একটু পরেই গেল এক খট্টাস। সে চোখের জলে বললো, একি শুরু হয়েছে বনে? কুকুরের ভয়ে আমরা বাড়িছাড়া। ওরা আমাদের যেখানে পায় সেখানেই খাবলে
মায়ের যত্নে ভরা ভাঁপার সুবাসে, সাথে খেজুরের গুড়ে মুখখানা হাসে। ষড়ঋতু চলে যায় ষড়ঋতু আসে, শীত তো অতুলনীয় খেজুরের রসে। শীতের পিসি
৪. দ্বীপে প্রথম রাত খাড়ি পেরোলেই ওখানে বড় দু’টি চমৎকার ওক গাছ আছে। মাইক দেখিয়ে বলে। ওখানে কি আমরা একটা জায়গা খুঁজে পাবো না? হ্যাঁ,
একটা কুকুর আর একটা কুকুরি কোন ফাঁকে কেমন করে যেন পালিয়ে গেল। তারা গ্রাম ছেড়ে এক বনের পাশে গিয়ে দাঁড়ালো। একটা গাছের ছায়ায় বসে তারা
মানব শরীরের কিছু মৃত কোষ দিয়ে গঠিত হয় হাত-পায়ের নখ। নখ তৈরির উপাদানে থাকে কেরাটিন। এটি আবার এক ধরনের মৃত প্রোটিন। আঙুলের চামড়ার
মোটা জামায় ঠাণ্ডা কমায় শীত পোহাবো আজ দিন এলো কি পৌষ ক্ষণেও গরম গরম সাজ! জল ও বায়ু সবই গেলো হয় না আগের মজা পিঠা পুলিও জাদুঘরে সঙ্গে
মিষ্টি রোদে সকাল বেলা রসের গেলাস হাতে আনন্দের বান বয়ে যায় চুমুক দিয়ে তাতে। কোন সুদূরে সাইবেরিয়া সেখান থেকে উড়ে জাহাঙ্গীরনগর
কাহিনী সংক্ষেপ: ১৯৩০ এর দশকের ঘটনা। যমজ মাইক, নোরা ও তাদের বছর খানেকের বড় বোন পেগি- তিন ভাইবোন খুবই অসুখী। তাদের বাবা ও মা মিসেস
ফুটুক হাসি সব মুখে গান ধরি তাই এই সুখে- নতুন বছর নতুন পথ আলোর পথে নতুন রথ, আয়রে নবীন আয় ছুটে নতুন দিনের ফুল ফুটে। বাংলাদেশ সময়: ১৯০৫
উলের আশগুলি বাতাস আটকে রাখতে পারে। মানে বাতাস কুপরিবাহী। আবার উষ্ণতা বের হতে পারে না উলের মধ্যে থেকে। আমরা যখন কোনো উলের পোশাক পরি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন