ইচ্ছেঘুড়ি
অ্যান্টার্কটিকার নাম তোমরা নিশ্চয় শুনেছো। বরফশীতল মহাদেশ এটি। তোমরা জানো যে, পৃথিবীতে সাতটি মহাদেশ রয়েছে। এটিও একটি মহাদেশ। বেশ
রতন ক্লাস ফোরে পড়ে। করোনার কারণে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় ওর প্রতিদিনের রুটিন পাল্টে গেছে। অনলাইনে ক্লাস করতে হয়, খেলাধুলা
‘দি ফিউচার ইউ ওয়ান্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় সর্বকনিষ্ঠ বিচারক হয়েছে বাংলাদেশের খুদে চিত্রশিল্পী সাইয়েদ
সাদা মেঘের তরিগুলো পাল উড়িয়ে যায় ডেকে বলে যাবি নাকি নীলিমার ওই গাঁয়। বনের ধারে কাশবাগিচা হাওয়ায় করে খেলা বিলে ঝিলে মিষ্টি হাসে
আকাশজুড়ে সাদা মেঘের খেলা সঙ্গে আছে পসরা নীলে আঁকা নদীর ধারে শুভ্র কাশের মেলা শরতের ছবি হৃদমাঝারে মাখা! শ্রাবণ শেষে ভাদ্র মাসের
ডোবার ধারে কোলা ব্যাঙের মেলা বসেছে। ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ করে ডাকাডাকি করছে। তাদের গলা বেলুনের মতো ফুলে উঠছে। ব্যাঙের ডাক শুনে এক বিড়ালছানা
মুজিব জানে আমরা স্বাধীন আমরা বীরের জাতি মুজিব মানে আমার দেশের কৃষক শ্রমিক তাঁতি। মুজিব জানে আমরা সৈনিক আমরা দেশের বল মুজিব
বৃষ্টি হবে বলে খুকু মিষ্টি করে গায়, ঝুম ঝুম ঝুম করে এবার বৃষ্টি নেমে আয়। বৃষ্টি হবে বলে খোকা বায়না ধরে বলে- দাও বানিয়ে কলার ভেলা
বড় আকারের এ পাখিটির নাম শামুকভাঙা। শামুকখোল, শামুকখেকোও বলা হয়। ইংরেজি নাম Asian open-bill। বৈজ্ঞানিক নাম Anastomus oscitans। শরীরের মাপ ৯৯
আষাঢ় শ্রাবণ বৃষ্টি ঝরে কদম ফুলে ঘ্রাণ বৃষ্টিমাখা মধুর সুরে জুড়িয়ে যায় প্রাণ। বৃষ্টি পড়ে কদম ফুলে হাসে সবুজ বন বৃষ্টিমাখা
দুষ্টু বিড়াল হুলু লোকে ডাকে বুলু ইঁদুর দেখে মিছে দৌড়ে চলে পিছে। মাছকাঁটার সে পাগল সামনে দাঁড়ায় ছাগল বুলু যখন রাগে ছাগল তাড়ায়
বৃষ্টি পড়ে দিনের বেলা বৃষ্টি পড়ে রাতে বৃষ্টি পড়ে ভিজল মাথা বৃষ্টি আমার হাতে। বৃষ্টি পড়ে সুরে সুরে বৃষ্টি পড়ে টাপুরটুপুর
বর্ষাজুড়ে কদম হাসে নাচে বৃষ্টির ঘ্রাণে পাপড়িগুলো ভেসে চলে ভরা বর্ষা প্রাণে। বর্ষামুখর রূপের ভেলা সুবাসিত কেয়া রূপের টানে
নতুন জামায় সাজলো খুকি মনের ভেতর আঁকিবুকি উধাও চোখে নিদ, কত্তরকম খাবার খাবে সবার আদর ভীষণ পাবে এ যে খুশির ঈদ। ঈদের খুশি সবার ঘরে
কিনবো না জামা জুতো কিনবো না শাড়ি সবার কথা ভেবে যাবো না তো বাড়ি। খাচ্ছি না বিরিয়ানি খাচ্ছি না দধি এই হোক ভালোবাসা বেঁচে থাকি যদি।
আমার মায়ের চোখের আলো কে নিয়েছে কেড়ে অন্ধ মায়ের চোখের আলো ফিরিয়ে দিবে কে রে। পূর্ণিমা চাঁদ দিলে না ভাই তোমার কিছু আলো,
এক যে আছে মিষ্টি মেয়ে ঝুম ঝুম তার বোল, হাসতে গেলে দুগাল বেয়ে পড়ে দারুণ টোল। আষাঢ় মাসে মেঘের সাথে কাটায় সারা বেলা, জল থৈ থৈ মাঠে
বাবার সাথে গরুর হাটে এবার যাওয়া বারণ সবাই জানি সবাই মানি করোনা মূল কারণ। গরুর হাটে না গিয়েও মেলে নাকি গরু কীভাবে বুঝি মোটাতাজা
ছাতারে বাংলাদেশের সব গ্রামেই রয়েছে। খাবারের অভাব নেই, নেই বাসা বাঁধার জায়গার অভাব। নিরীহ পাখি ও বন্যপ্রাণীদের বন্ধু এই পাখিটি।
বৃষ্টি ঝরে এ শহরে ঝমঝমিয়ে, বৃষ্টি পড়ে চিলেকোঠার শরীর বেয়ে। কাকভেজা হয় বৃষ্টি জলে দালান কোঠা, হাত বাড়িয়ে কেউ বা ধরে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন