আইন ও আদালত
আরেক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
ট্রান্সকমের সিইও সিমিনসহ ৬ কর্মকর্তার জামিন বাতিল ও রিমান্ড চেয়ে আবেদন
আগামী ২৩ জুলাই হাইকোর্টে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে তাকে। এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (১৭ জুলাই)
শুনানি শেষে সোমবার (১৭ জুলাই) রায়ের এ দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ। গত
সোমবার (১৭ জুলাই) ঢাকার সিএমএম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জানান আরাফাত সানি। শুনানি শেষে জামিন মঞ্জুর করেন মেট্রোপলিটন
সোমবার (১৭ জুলাই) নূরজাহান বেগম ও রোকনুজ্জামান খান দাদাভাইয়ের মেয়ে ফ্লোরা নাসরিন খাঁনের পক্ষে এ রিট করেন আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ।
এমন কথাই বলছেন আইনজীবীরা। তবে আইন অনুসারে কোনো অপরাধের প্রমাণ না পেলে অভিযোগ থেকে অব্যাহতির আবেদন করতে পারেন তদন্ত সংস্থা এবং
রাষ্ট্রপক্ষের দুই সপ্তাহের সময়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে সোমবার (১৭ জুলাই) প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে ছয়
রোববার (১৬ জুলাই) প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে তিন বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে
কারাদণ্ড প্রদানকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সোহেল রানা জানান, ফেনী জেলা আদালত প্রাঙ্গণে নিজেকে আইনজীবীর সহকারী পরিচয় দিয়ে
রোববার (১৬ জুলাই) বিচারপতি কাজী রেজা-উল-হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে
তিনি বলেছেন, ‘আগামী বৃহস্পতিবার (১৯ জুলাই) বসে গেজেটের খসড়া তৈরি করবো। এরপর আগামী সপ্তাহে প্রস্তুত করে রাষ্ট্রপতির কাছে উপস্থাপন
রোববার (১৬ জুলাই) মামলাটির অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন আরাফাত সানি আদালতে উপস্থিত না হয়ে চিকুনগুনিয়ার আক্রান্ত মর্মে
রোববার (১৬ জুলাই) বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন। আদালতে জাহান আরা
রোববার (১৬ জুলাই) মামলাটির প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট
রোববার (১৬ জুলাই) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা কোনো প্রতিবেদন আদালতে দাখিল না করায়
আদালত অবমাননার অভিযোগের শুনানি নিয়ে রোববার (১৬ জুলাই) বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের
রোববার (১৬ জুলাই) সকালে ঢাকার সিএমএম আদালতে জামিনের আবেদন জানান তারা। শুনানি শেষে ৫ হাজার টাকার মুচলেকায় এ আবেদন মঞ্জুর করেন ঢাকার
রোববার (১৬ জুলাই) সকালে ঢাকার সিএমএম আদালতে জামিন চেয়েছেন তারা। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম মাসুদ জামানের আদালতে এ
আপিল বিভাগে ২০০৭ সালে ছয়জন বিচারপতি ছিলেন। বর্তমানেও এসে ঠেকেছে ৬ জনে। এর আগে সর্বশেষ ২০০২ সালে আপিল বিভাগে বিচারপতি ছিলেন ৫ জন। আর
রোববার (১৬ জুলাই) বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো.আতাউর রহমান খানের বেঞ্চে আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
সম্প্রতি সোসাইটির ২০১৭-২০১৮ মেয়াদের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচন রাজধানীর সেগুনবাগিচার বাগিচা রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন