মুক্তমত
এ অবস্থায় বিভিন্ন দেশের সরকার তাদের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন রকমের প্রণোদনা, ভর্তুকি এবং সুযোগ-সুবিধার কথা
ভাবুন: - স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হলো। সবাই বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে চলে গেলো কক্সবাজার, সাজেক। - ‘সাধারণ ছুটি’ ঘোষণা
ভোরের পাখিরা ডাকছে কিচিরমিচির শব্দে। শহরে পাখির আওয়াজ খুব সহজে শোনা যায় না। কিন্তু এখন শুনছি। কিছুদিন আগে শুনেছি মোরগের ডাক। একটু
কোভিড-১৯ এর উপসর্গ গোপন না রাখার আহ্বান জানিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াসহ ৩১ দফা নির্দেশনা জারি করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২। পাড়ার মোড়গুলোতে, অলি-গলিতে অল্প বয়সী ছেলেগুলো একসঙ্গে মিলিত হচ্ছে। একসঙ্গে বসে মোবাইলে গেম খেলা কিংবা চ্যাটিং করা এদের কাজ।
প্রাচীনকালে শৌচালয় ও স্নানঘর বাড়ির বাইরে উঠোনে বানানো হতো। চুল কাটার পর বা মৃতদেহ সৎকার করে ঘরে ফেরার পর বাইরেই স্নান করে ঘরে ঢুকতে
একটি উদাহরণের মাধ্যমেই পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, সীমাবদ্ধতা থাকা স্বত্ত্বেও সারা বাংলাদেশে করোনা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ
আমরা অনেক আবেগী জাতি। সবকিছুর মধ্যে বাস্তবতার কথা চিন্তা না করে মানবতার কথা আগে চিন্তা করি। মানবতা অবশ্যই দেখাতে হবে, তাই বলে পুরো
মানুষের শরীর যে অণু, পরমাণু দিয়ে তৈরি হয়েছে তার বেশিরভাগ সৃষ্টি হয়েছে কোনো একটি নক্ষত্রের ভেতর। সেই হিসেবে পৃথিবীর প্রতিটি
আমাদের সমাজে অনেক ব্যক্তি বা পরিবার রয়েছেন যাদের অটিজমে আক্রান্ত শিশু রয়েছে। এই শিশুরা আমাদের সমাজেরই অংশ। প্রয়োজনীয় পরিচর্যা ও
এই পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটকে গত প্রায় ১০০ বছর ধরে মানুষ প্রায় ভুলেই গিয়েছিল। পৃথিবীর শক্তিশালী দেশগুলো প্রথম শিল্পবিপ্লবের পর থেকে
বিশ্বজুড়ে মহাবিপর্যয়ে নামানো ভাইরাসটি প্রতিরোধের একমাত্র উল্লেখযোগ্য উপায় ‘সঙ্গনিরোধ’ (কোয়ারেন্টিন)। জনসমাগম এড়িয়ে চলে যতটা
কিছুক্ষণ আগে ইতালির ইউনিউভার্সিটি অব বলোনিয়ার ডিপার্টমেন্ট অব মেডিক্যাল অ্যান্ড সার্জিকেল সায়েন্সেজের প্রফেসর ড. মারিনা
করোনা পরিস্থিতিতে সবাইকে ঘরে থাকতে বলা হলেও অনেকেই সরকারের সেই নির্দেশনা ‘মানছেন না’; কথা সত্য। কারণে তো বটেই কিন্তু অকারণেও
দাদি বললেন, রাজার গল্পই শোনাচ্ছি। তারপর দাদি শুরু করলেন- এক দেশে এক রাজা ছিলেন। রাজা শিকার পছন্দ করতেন। একদিন রাজা বের হলেন হরিণ
আমার পরিচিত একজন প্যানডেমিক (Pandemic) টিভি সিরিজটি দেখার জন্য পরামর্শ দিল। বিষয় কী? জানতে চাইলে আমাকে প্রথমে দেখার জন্য বলা হলো।
চীনে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলেও এর জন্য করুণ পরিণতির শিকার হতে হয়েছে ইতালির মানুষজনকে। সেখানে ইতোমধ্যে ছয় হাজার ৮২০ জন মারা
উপসর্গটি চীনে দেখা দিলেও এখন বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী ভাইরাস করোনা (কোভিড-১৯)। দিনকে দিন অবস্থার অবনতি হচ্ছে। চীন করোনার
এরপর ওই উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত নাটকও হৈচৈ ফেলে দেয়। নাটকের শেষ পর্ব ছিল ভীষণ কষ্টদায়ক ও আবেগঘন। খুন না করেও ফাঁসির আদেশ হয়েছে
এখনই যদি দেশ লকডাউন না করা হয়, তবে যা যা হতে পারে: ১. স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরা মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে। তাতে করে পুরো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন