বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
বিছানাকান্দি (সিলেট) থেকে: পানকৌড়ি যেভাবে পানিতে ডুব দিয়ে শিকার ধরে ঠিক তেমনই পানির ভেতর মাথা
সিলেট থেকে: ধূমকেতুর মতো তার ঢাকাই চলচ্চিত্রাকাশে আগমন আবার ধুমকেতুর মতোই বিদায়। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৬ সাল- মাত্র তিন বছরেই ইতিহাস। যেনো
সিলেট থেকে: সিলেট শহরের প্রবেশ মুখে যুগ যুগ ধরে আগতদের স্বাগত জানাচ্ছে সুরমা নদীর উপর স্থাপিত ঐতিহ্যবাহী ক্বিন ব্রিজ। দিনের বেলায়
বিছনাকান্দি, সিলেট থেকে: সিলেটের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র গোয়াইনঘাট উপজেলার বিছনাকান্দি। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ লীলাভূমি এ
কাছাড়িয়া হাওর (সুনামগঞ্জ) থেকে: সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য দেখতে চাইলে হাওর এলাকাতেই আসতে হবে। গ্রাম বাংলার
চা জাদুঘর (শ্রীমঙ্গল) থেকে: ছোট ছোট চারটি কক্ষ, দু’টি পাশাপাশি, দু’টি কয়েক গজ দূরে। তাতে একদিকে নির্যাতনের হাতিয়ার হাড়ের ছড়ি,
জাফলং-বল্লাঘাট (গোয়াইনঘাট) ঘুরে: পাহাড়ি ঝরনার শোঁ-শোঁ আওয়াজ, শুভ্রতা ছাড়িয়ে হিম ঠাণ্ডা বাতাসের ছোঁয়া; আর পাহাড়ের গা ঘেঁষে পেঁজা মেঘের
সিলেট থেকে: গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি মাথায় নিয়ে যখন ঘিলাছড়া বাজারে পৌঁছে যাই তখন উত্তাল ঢেউ আছড়ে পড়ছে হাকালুকির জিরো পয়েন্টের পাড়ে।
উচাইল (হবিগঞ্জ) থেকে: কাদামাখা কাঁচা রাস্তা ধরে আধা কিলোমিটার মতো এগুতেই বিস্ময়ে বিমূঢ় হওয়ার দশা। এমন সুন্দর মসজিদ বাংলাদেশে কমই
কাছাড়িয়া হাওর, সুনামগঞ্জ থেকে: সুনামগঞ্জ শহর থেকে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার দূরত্ব ১৬ কিলোমিটার। সুরমা ব্রিজ পেরিয়ে পশ্চিমে এগিয়ে
সিলেট থেকে: বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওর হাকালুকির একাংশে জেগে ওঠা গ্রাম মোকাম। ডাকঘর যুধিষ্টিপুর। ভৌগলিক অবস্থানে- উত্তরে কুলাউড়া,
মাধবপুর (হবিগঞ্জ) থেকে: রাজাপুরে টিপরা রাজা অচক নারায়ণের কোনো চিহ্নই খুঁজে পাওয়া গেলো না। ৮শ’ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রাজধানীর কোনো
রেমা-কালেঙ্গা, হবিগঞ্জ ঘুরে: রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্যে রয়েছে ৬৩৮ প্রজাতির গাছপালা-লতাপাতা, ৭ প্রজাতির উভচর প্রাণী, ১৮ প্রজাতির
সিলেট থেকে: তখন ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজত্ব, অর্থাৎ ব্রিটিশ আমল। কলকাতা থেকে করিমগঞ্জ (আসাম) ছোট জাহাজ ও স্টিমার যাওয়া-আসা করে।
ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা থেকে ফিরে: ভারী ভারী বয়লারগুলো পড়ে আছে নির্বিকার শব্দহীন, বিশাল আকৃতির মেশিনগুলো অকেজো, সার বহনকারী
সুনামগঞ্জ থেকে: হবিগঞ্জ থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টার ভ্রমণ ক্লান্তি কাটতে শুরু করেছে তখন। সুমসৃণ সড়কের দুপাশে জলডোবা গন্ধ। কচুরিপানা,
সিলেট থেকে: ‘তিন পাগলে হৈল মেলা নদে এসে তোরা কেউ যাসনে ও পাগলের কাছে। ………………………………….. পাগলের সঙ্গে যাবি
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার): ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল জুড়ে প্রতিটি শস্যদানার ভেতর যে কিংবদন্তীতূল্য আহ্বান সুপ্ত হয়ে রয়েছে তা-ই খনার
কাছাড়িয়া হাওর (সুনামগঞ্জ) থেকে: চারদিকে থই থই পানি, মাঝে মাঝে ছোট্ট ছোট্ট গ্রাম। হরেক রকম গাছ-গাছালিতে ভরা পানিবেষ্টিত একটি
আদিত্যপুর (বালাগঞ্জ) স্মৃতিসৌধ ঘুরে: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে আউশকান্দি-নবীগঞ্জ গোলচত্বর পেরিয়ে বেশ খানিকটা আসার পর তাজপুর বাজার।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন