ইসলামিক ফাউন্ডেশন সূত্র জানায়, জেলার ৩৪৬৩টি মসজিদের মধ্যে নীলফামারী সদরে ৮৩৩টি, জলঢাকায় ৬৭৬টি, সৈয়দপুরে ৩৭০টি, ডোমারে ৪৭৫টি, কিশোরগঞ্জে ৫৭৩টি এবং ডিমলায় ৫৫৬টি মসজিদ রয়েছে।
রমজানের প্রথম ছয়দিন দেড় পারা করে ৯ পারা এবং ২৬ রমজান রাত (২৭তম রজনী) পর্যন্ত এক পারা করে পড়ে কোরআন খতম করা করা হবে।
জাতীয় ইমাম সমিতি নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাওলানা মোহাম্মদ আশরাফুল হক নুরী বাংলানিউজকে বলেন, তারাবির নামাজে একই নিয়মে কোরআন তেলওয়াতের ফলে মুসল্লিরা যে মসজিদে নামাজ আদায় করুক না কেন সম্পূর্ণ কোরআন শুনতে পারবেন।
তিনি আরো বলেন, সব মসজিদে হাফেজগণ যাতে একই নিয়মে পবিত্র কোরআন তেলওয়াত করেন, সেটি সমিতি থেকে মসজিদগুলোতে বলা হয়েছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মারুফ রায়হান বাংলানিউজকে জানান, ইতোমধ্যে কার্যালয় থেকে জেলার সকল মসজিদে তারাবিহর নামাজে একই নিয়মে কোরআন তেলওয়াত সংক্রান্ত নির্দেশনা জানিয়ে দেয়া হয়েছে।
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে বিভিন্ন মসজিদে তাফসির অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও ধর্মীয় সব পুস্তক সর্বোচ্চ ৩৫টাকা কমিশনে বিক্রয় করা হবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিক্রয় কেন্দ্র থেকে।
রমজানবিষয়ক যেকোনো ধরনের লেখা আপনিও দিতে পারেন। লেখা পাঠাতে মেইল করুন: bn24.islam@gmail.com
বাংলাদেশ সময়: ১১০৯ ঘণ্টা, মে ০৬, ২০১৯
এমএমইউ