কেন্দ্রীয় জাভা প্রদেশের একটি ছোট্ট একটি গ্রামে তার জন্ম। ইন্দোনেশিয়ান অফিশিয়াল রেকর্ড বলছে গোটোর এ বয়স সঠিক।
চার চারটি বিয়ে করেছেন গোটো। তার নাতি-নাতনি ও প্রতিবেশী গান গেয়ে তার ১৪৬তম জন্মদিন উদযাপন করেছেন।
এতোদিন বেঁচে থাকার রহস্য জানতে চাইলে গোটো বলেন, কৌশল শুধু ধৈর্য। ১৯৯২ সালে তিনি তার নিজের জন্য সমাধিস্তম্ভ তৈরি করেন। কিন্তু মজার বিষয় সেটা ২৪ বছর পার হয়ে গেলেও তিনি জীবিত।
তার নাতি-নাতনিরা সংবাদ মাধ্যমকে জানান, গোটো সারাদিন রেডিও শুনে সময় কাটান। কারণ টেলিভিশন দেখার মতো চোখের জ্যোতি তার নেই।
মাবাহ প্রথম বিশ্বযুদ্ধসহ বিশ্বের অনেক ঘটনার সাক্ষী বলেই জানিয়েছেন তার নাতি-নাতনি ও তাদের ছেলেমেয়েরা।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০১৭
এএ