এ বিষয়ে দেওয়া বিবৃতিতে স্যামসাং বলছে, নোট৭ বিস্ফোরণ কাণ্ডে এর সফটওয়্যার বা অন্য কোনো হার্ডওয়্যার দায়ী নয়, শুধুমাত্র ব্যাটারিই দায়ী।
‘অভ্যন্তরীণ ও স্বাধীন তদন্তের পর এ সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায় যে, নোট৭ কাণ্ডে ব্যাটারিই দায়ী’।
গত বছরের আগস্টে স্যামসাং তার ফ্ল্যাগশিপ নোট৭ বাজারে ছাড়ে। একের পর এক বিস্ফোরণ কাণ্ডের পর বিশ্ববাজারে ব্যাপকভাবে কমতে থাকে হ্যান্ডসেটটির কাটতি। বিশ্বব্যাপী এয়ারলাইন্সগুলো ভ্রমণকালে হ্যান্ডসেটটি বহনেও নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
এ অবস্থায় গ্রাহক আস্থা ফেরাতে ২৫ লাখ নোট৭ বাজার থেকে তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় স্যামসাং। একইসঙ্গে হ্যান্ডসেট ফেরত দিয়ে চাইলে অর্থ ফেরতেরও প্রমোশনাল অফার দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি সামাল দিতে নোট৭ বিক্রি বন্ধ করে দেয় স্মার্টফোনের বাজারে দ্বিতীয় স্থানে থাকা প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০১৭
জেডএস