উত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ’র সূত্রে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের এ সিদ্ধান্ত দেশটিকে অর্থনৈতিকভাবে অবরুদ্ধ করে ফেলবে।
সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জের ধরে নতুন করে দেশটির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে জাতিসংঘ।
যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বানে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এ নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তে সম্মতি দিয়েছে চীন ও রাশিয়া। যদিও চীন ও রাশিয়া উত্তর কোরিয়ার প্রধান বাণিজ্যিক সহযোগী হিসেবে পরিচিত।
নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিক্রিয়ায় উত্তর কোরিয়ার বিবৃতিতে জানানো হয়, এ সিদ্ধান্ত দেশটির সার্বভৌমত্বকে আঘাত করেছে। এতে কোরিয়ান পেনিনসুলাসহ অন্য অঞ্চলের শান্তি বিঘ্নিত হতে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জাতিসংঘের আরোপিত নতুন নিষেধাজ্ঞা যুদ্ধের শামিল।
গত ২৯ নভেম্বর উত্তর কোরিয়া একটি ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করে। দেশটির দাবি, ক্ষেপণাস্ত্রটি যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম।
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জের ধরেই নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নেয় জাতিসংঘ। উত্তর কোরিয়ার ঝুলিতে এরইমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের আরোপিত বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জমা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৭
এনএইচটি/এএ