এ নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর উৎসব শুরু হয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র সামোয়া, টোঙ্গা এবং অস্ট্রেলিয়ার ক্রিসমাস আইল্যান্ডে। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টায় এ অঞ্চলের মানুষ শুরু করে নববর্ষবরণ।
এর ঠিক এক ঘণ্টা পর নতুন বছরে প্রবেশ করে নিউজিল্যান্ড। এসময় প্রায় কয়েক সহস্র আতশবাজি আলোকিত করে রাজধানী অকল্যান্ডের আকাশ।
স্থানীয় সময় রাত ১২টায় অকল্যান্ডের বিখ্যাত স্কাই টাওয়ারের ছাদে শুরু হয় আতশবাজি প্রদর্শনী। তারাবাজির মতো দেখায় স্কাই টাওয়ারকে। শহরের রাস্তায় আনন্দ উদযাপন করতে দেখা যায় লাখ লাখ মানুষকে। প্রায় ছয় মাস আগে থেকে এ বর্ষবরণের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন অকল্যান্ডবাসী।
অকল্যান্ডের তিন ঘণ্টা পর নতুন বছরে প্রবেশ করবে অস্ট্রেলিয়া। এ উপলক্ষে সিডনির হারবারের ঐতিহ্যবাহী আতশবাজির প্রদর্শন দেখতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ জড়ো হয়েছে শহরের বিভিন্ন স্থানে। জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা।
নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত বিশ্বের অন্যান্য দেশও। জানা যায়, এবার লন্ডনের রাস্তায় আগের বারের চেয়ে অনেক কম পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হবে। তবে সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকি এড়াতে শহরজুড়ে তৎপর থাকবে পুলিশের তিন হাজার সদস্যের বিশেষ বাহিনী। এবার সন্ত্রাসী হামলার তেমন কোনো সম্ভাবনা দেখছে না স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড।
নতুন বছরকে সব শেষে স্বাগত জানাবে যুক্তরাষ্ট্রের বেকার আইল্যান্ড ও হাউল্যান্ড আইল্যান্ড। এ অঞ্চলে উদযাপন শুরু হবে বাংলাদেশের সময় অনুযায়ী ১ জানুয়ারি বিকেলে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৭
এনএইচটি/এইচএ