তুলুম বিচ রিসোর্টের কাছে পাওয়া বিশ্বের বৃহত্তম ও দীর্ঘতম এই গৃহাটি ‘প্রাচীন মায়া সভ্যতার ওপর আলো ফেলবে’ বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বুধবার (১৭ জানুয়ারি) জানায়, গ্রান আকুইফেরা মায়া (জিএএম) নামের একটি প্রকল্প ইউকাতান উপদ্বীপের ভূতল জলপ্রবাহের অনুসন্ধান, গবেষণা ও সংরক্ষণে নিয়োজিত।
প্রাচীন এই গুহা অন্য একটি সুদীর্ঘ গুহার সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় একে জলতলের ধাঁধা হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। এই দুই সুপ্রাচীন গুহার সংযুক্তি কী করে বা কেন হলো? এটি পুরোপুরি কাকতালীয়, পুরোপুরি প্রাকৃতিক ঘটনা? নাকি এর সঙ্গে সুপ্রাচীন ও উন্নত মায়া সভ্যতার লোকেদের কারিগরি কৃৎকৌশল জড়িত? এমন প্রশ্ন কাজ করছে পুরাতাত্ত্বিক ও সংশ্লিষ্টদের অনেকের মনে। প্রশ্নটা সবাইকে রীতিমতো গোলকধাঁধায় ফেলে দিয়েছে।
প্রকল্পের পরিচালক ও পুরাতাত্ত্বিক গিইয়েরমো দে আন্দা বলেন, এই ‘অত্যাশ্চর্য’ আবিষ্কারটি স্পেনীয়দের আক্রমণ ও বিজয়ের আগের এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সুপ্রাচীন সভ্যতাসমূহের, বিশেষ করে অতি উন্নত মায়া সভ্যতা সম্বন্ধে নতুন অনেক কিছু জানতে সহায়ক হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৮
জেএম