বৃহস্পতিবার (২৮ জুন) ক্রেমলিন ও হোয়াইট হাউজ বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
হোয়াইট হাউজ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দুই নেতা যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক এবং জাতীয় নিরাপত্তার নানা বিষয় নিয়ে কথা বলবেন।
প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের এটিই হবে প্রথম কোনো রাষ্ট্রীয় বৈঠক। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর থেকেই রাশিয়ার দিকে নানা কেলেঙ্কারির অভিযোগ তুলে আসছে দেশটির প্রশাসন।
নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগসহ ট্রাম্পও বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে পুতিন ও তার দেশ নিয়ে নানা বক্তব্য দিয়েছেন। আর এই সময়ে ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠকটি আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বেশ গুরুত্ব পাবে বলেই মত বিশ্লেষকদের।
বৈঠকের বিষয়ে গত বুধবার (২৭ জুন) ট্রাম্প নিজেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। ওই সময় তিনি বলেছিলেন, পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো নেতাদের সঙ্গে সম্মেলনের পর বৈঠক হতে পারে। এটি হতে পারে ফিনল্যান্ডের রাজধানীতে।
এদিকে বর্তমানে মস্কো সফর করছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন। তার এ সফরেই ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠক বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৫২ ঘণ্টা, জুন ২৯, ২০১৮
এমএএম/এমএ