এদিকে আগ্নেয়গিরিটিতে বিস্ফোরণের ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই প্রাণভয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন।
স্থানীয় সময় সোমবার (০২ জুলাই) রাতে ‘মাউন্ট আগুং’ আগ্নেয়গিরিতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এর আগে গত শুক্রবার আগ্নেয়গিরিটি সক্রিয় হয়। তখন এ দ্বীপের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাময়িকভাবে ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। গত বছরও আগ্নেয়গিরিটি সক্রিয় হয়েছিলো।
দেশটির জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন সংস্থা জানায়, সোমবার রাতে স্থানীয়রা বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শুনতে পান। এছাড়াও তারা আগ্নেয়গিরির মুখে অগ্নিশিখা দেখতে পান। যা প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত ছিলো। বিস্ফোরণের স্থায়িত্ব ছিলো প্রায় সাত মিনিট।
সংস্থাটির মুখপাত্র সুতোপো নুগরোহো আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে জানান, স্থানীয়রা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ শুরু করেছেন। দ্বীপটির বিমানবন্দরে ফ্লাইট ওঠানামা চালু রয়েছে। তবে বিমানবন্দরে এখনও আগ্নেয়গিরির সতর্কতা জারি রয়েছে।
এর আগে ১৯৬৩ সালে ‘মাউন্ট আগুং’ আগ্নেয়গিরিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। ওই সময় বিস্ফোরণের ঘটনায় এক হাজারেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২২ ঘণ্টা, জুলাই ০৩, ২০১৮
এএইচ/জেডএস