ছবি: প্রতীকী
ঢাকা: জেনেটিক্যালি (কৃত্রিমভাবে) মডিফাইড (জিএম) করা শিশুর অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাজ্যের শীর্ষ নীতিশাস্ত্র সংস্থা বায়োএথিক্স নাফিল্ড কাউন্সিল। এ সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী যদি শিশুর খুব আগ্রহ থাকে শুধুমাত্র সেক্ষেত্রেই জিনোম অনুমোদিত। তবে এখনও পরীক্ষামূলভাবেই চলছে।
দীর্ঘ গবেষণা শেষে গত সপ্তাহে এর নীতিমালা অনুমোদন করে বায়োএথিক্স নাফিল্ড কাউন্সিল।
এ বিষয়ে নিউক্যাসল বিশ্ববিদ্যালয়ের সোশ্যাল এথিক্স ও বায়োএথিক্সের অধ্যাপক এবং নাফিল্ড কাউন্সিলের ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্য জ্যাকি ল্যাচ স্কিউলি সুস্পষ্ট ধারণা দিয়েছেন।
তিনি জিনোম এডিটিং প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতা ও বর্তমান ক্ষমতা সম্পর্কে বলেন, মনে রাখতে হবে এটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমি মনে করি এটা কঠিন, এখনও পরীক্ষামূলকভাবেই আছে। এটি এখন বেশ পরিচিত। কারণ আমরা তা নিয়ে অনেক আলোচনা করেছি। ১০ দশক ধরে এটি ক্ষতিকারক হিসেবে চিহ্নিত ছিল। পরে আমরা তা নিয়ে স্টেপ নিয়েছি। শিগগরিই একটি বাস্তব সম্ভাবনা হতে পারে জিনোম এডিটিং। এ জন্য অনুমোদন আনা হলো। বর্তমানে এটি শুধুমাত্র ল্যাবরেটরিতে ব্যবহার করা যাবে। তবে বৈধতা শুধু তাদেরই, যাদের একান্তই প্রয়োজন।
তিনি বলেন, জেনোমের মাধ্যমে ডিএনএ বিট প্রতিস্থাপন করা যেতে পারে। জিনের অংশগুলোর বিটও প্রতিস্থাপন করা যায়। আমরা এখন যা করতে পারবো, সেটা ভিন্ন। জিন এডিটিং প্রক্রিয়ায় পুরো কাজ করা যাবে। তবে অনেক দক্ষ হয়ে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪০ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০১৮
টিএ
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।