ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে দুইজন কুদ্দালোর এবং চারজন থানজাভুরের বাসিন্দা। এছাড়া অন্তত ৮১ হাজার বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
চেন্নাই আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, বিভিন্ন এলাকায় ক্রমাগত বর্ষণ হচ্ছে। ঝড় ও প্রবল বর্ষণের কারণে অনেক এলাকায় ভূমিধসের ঘটনাও ঘটেছে।
এদিকে জানমালের নিরাপত্তায় বিভিন্ন এলাকায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্কুল-কলেজ। বন্ধ রয়েছে ট্রেন সার্ভিসও। গাছপালা উপড়ে বন্ধ রয়েছে অনেক এলাকার সড়ক যোগাযোগ। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে অনেক এলাকায়।
অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৮
জেডএস