সোমবার (১৯ নভেম্বর) সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইভানকার ব্যক্তিগত মেইল থেকে পাঠানো ওই বার্তাগুলো হোয়াইট হাউসের সহযোগী, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য ও তার সহকারীদের কাছে যায়।
আর ওই বার্তাগুলো পাঠানোর মাধ্যমে ইভানকা প্রেসিডেন্সিয়াল বা পাবলিক রেকর্ডের গোপনীয়তা রক্ষা করার নিয়ম লঙ্ঘন করেছেন বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।
এতে এও বলা হয়, ইভানকার ব্যক্তিগত ইমেইল আইডিটি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তিনি দেশের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য ওই ব্যক্তিগত আইডি ব্যবহার করছিলেন।
এ বিষয়ে তার আইনজীবী বলছেন, ইমেইল পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে জানার আগে ইভানকা এ কাজ করেছেন।
এদিকে, এমন কাজ করার কারণে ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ডেমোক্র্যাট দল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের কঠিন সমালোচেনা করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর জন্য প্রেসিডেন্ট তাকে ‘বিপজ্জনক’ বলে আখ্যাও দিয়েছিলেন।
এসময় ট্রাম্প বলেছিলেন, হিলারিকে কারাগারে পাঠানো উচিত।
কিন্তু এবার ট্রাম্প বিষয়টি নিয়ে এখনও কোনো কথা বলেননি। এমনকি ইভানকার ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহার নিয়ে প্রশ্নের তাৎক্ষণিক জবাব দেয়নি হোয়াইট হাউসও।
হিলারি ক্লিনটন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে তার ব্যক্তিগত ইমেইল সার্ভার ব্যবহার করেছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৮
টিএ