ঘণ্টায় ৩১০ কিলোমিটার বেগের এই ধুলিঝড় আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে। সিডনির দিকে ধুলিঝড় ধেয়ে আসলে সেখানে জনসাধারণের জন্য সতর্কতা জারি করে কর্তৃপক্ষ।
নিউ সাউথ ওয়েলসসহ বিভিন্ন প্রদেশে ধুলিঝড় আংশিকভাবে দেখা গেছে।
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, শক্তিশালী ঝড়ো বাতাসে ধুলিকনার পরিমাণ অনেক বেশি ছিল।
অস্ট্রেলিয়ার আবহাওয়াবিজ্ঞান ব্যুরোর মতে, আগস্টে খরার পর থেকে বাতাসে ধুলির পরিমাণ অত্যধিক বেড়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতর স্থানীয়দের ঘরের ভেতরে অবস্থান করার পরামর্শ দিয়েছেন। বিশেষ করে বৃদ্ধ, বাচ্চা ও বক্ষব্যাধিতে আক্রান্ত রোগীদের ঘরের ভেতরে থাকতে বলা হয়েছে।
সিডনি থেকে ১১০০ কিলোমিটার পশ্চিমে ব্রোকেন হিলের এক বাসিন্দা জানান, ধুলিঝড় প্রায় ঘণ্টাখানেক স্থায়ী ছিল।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ধুলিঝড়টি সিডনিকে কতটা মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করবে তা এখনও পরিষ্কার নয়।
এর আগে ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ায় শক্তিশালী ধুলিঝড় হয়। সেসময়ের ধুলিঝড় সিডনির অপেরা হাউসের ওপর দিয়ে বয়ে যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১০২৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৮
আরআর