বুধবার (১২ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কনজারভেটিভ পার্টির পার্লামেন্ট সদস্যরা এ ভোটে অংশ নেবেন।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বলছে, ভোটাভুটিতে হেরে দলের নেতৃত্ব থেকে ছিটকে গেলে তাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকেও সরে দাঁড়াতে হতে পারে।
১০ ডাউনিং স্ট্রিটের বাইরে টেরিজা মে বলেন, ‘আমি যা পেয়েছি, তা সঙ্গে নিয়েই এ আস্থা ভোটে লড়বো। ’
তিনি আরও বলেন, নতুন কোনো প্রধানমন্ত্রীকে সংবিধানের আর্টিকেল ৫০ বাতিল করে দিতে হবে বা পুনরায় সংশোধন করতে হবে। অন্যথায় ব্রেক্সিট বাতিল বা বিলম্ব করা সম্ভব না।
নেতৃত্ব নিয়ে প্রয়োজনীয় ৪৮টি চিঠি আসার পর টেরিজা মে এ কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে যুক্তরাজ্যের বের হয়ে যাওয়া নিয়ে গণভোটের পর ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রিত্বের পাশাপাশি কনজারভেটিভ দলের প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি। ব্রেক্সিট ইস্যুতে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ায় নিজ দলের ভেতরেও সমালোচনায় পড়েন তিনি।
পর্যবেক্ষকদের ধারণা, আজকের ভোটে হেরে গেলে কনজারভেটিভ পার্টিকে নতুন নেতৃত্ব খুঁজতে হবে। এছাড়া আস্থা ভোটে অল্প ব্যবধানে জিতলেও পদত্যাগ করতে পারেন টেরিজা মে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২, ২০১৮
এপি