এর আগে মসজিদ থেকে চন্দ্রশেখরের নেতৃত্বে হাজারো মানুষ স্লোগানের পাশাপাশি পতাকা হাতে নিয়ে বিক্ষোভ করে। জুমার নামাজের পর চন্দ্রশেখরের হাতে গেটের ভেতরে সংবিধানের একটি অনুলিপি ধারণ করতে দেখা গেছে।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। পরে পুলিশ চন্দ্রশেখরকে আটক করে। সেসময় পুলিশ হেফাজত থেকেই পালিয়ে যান আজাদ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়।
দিল্লি পুলিশ ইতোমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, সংশোধিত নাগরিত্ব আইনের বিরুদ্ধে জামে মসজিদ থেকে এ বিক্ষোভের জন্য ভীম আর্মির কোনো অনুমতি নেই।
আরও পড়ুন>> দিল্লি জামে মসজিদ থেকে ভীম আর্মির চন্দ্রশেখর আজাদ আটক
চন্দ্রশেখর এক টুইটে লেখেন, দয়া করে আমার গ্রেফতারের গুজবে কান দেবেন না। আমি জামে মসজিদে পৌঁছাচ্ছি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) লালকেল্লার কাছাকাছি এলাকা থেকে বহু বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছিল।
এরপর ফের বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় দিল্লির লালকেল্লা এলাকায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়।
১৯৫৫ সালের ভারতীয় নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যাওয়া হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন, পারসিসহ অমুসলিম অবৈধ অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে এই আইনে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৯
এইচএডি/