বুধবার (০৪ জানুয়রি) দুপুরে বিষয়টি বাংলানিউজকে জানান সমিতির চেয়ারম্যান শের মুহাম্মদ।
তিনি বলেন, আমাদের হিসাব মতে কাঁচা ও সুপার মার্কেটে ৪শ’র মতো দোকান ছিলো।
শের মুহাম্মদ বলেন, মুদি ও কাঁচামাল বিক্রেতাদের সুপার মার্কেটের খোলা জায়গায় অস্থায়ী ভাবে বসার সুযোগ দেওয়া হোক। আর কসমেটিস ব্যবসায়ী যারা আছেন তাদের মার্কেটের পার্কিং এরিয়ার দুই পাশে অস্থায়ী ভাবে বসানোর চিন্তা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমাদের কমিটির আবারো বৈঠক হবে। বৈঠকে বিষয়টি কার্যকরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (০২ জানুয়ারি) দিবাগত রাত আড়াইটায় অগ্নিকাণ্ডে গুলশান-২ ডিএনসিসি মার্কেট পুড়ে যায়। এছাড়া মুদি ও কাঁচাবাজার অংশটি ধসে পড়ে।
বাংদেশ সময়: ১৪২৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০১৬
এসজেএ/বিএস