বুধবার (৪ জানুয়ারি) বিকেলে তদন্ত দলের সদস্য গাইবান্ধার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল্লাহ ইক্ষু খামারের জয়পুরপাড়া এবং মাদারপুর গ্রাম ঘুরে ক্ষতিগ্রস্ত ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন।
এসময় তার সঙ্গে গোবিন্দগঞ্জ আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাসকিনুল হকও ছিলেন।
দ্বিতীয়দিনের তদন্তকালে ৬ নভেম্বরের ঘটনা সম্পর্কে সাঁওতালদের পক্ষে ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক শাজাহান আলীর ছেলে শফিকুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজনের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়।
এরপর সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রংপুর চিনিকলের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল আওয়ালের বক্তব্য রেকর্ড করে তদন্ত দল।
উচ্চ আদালতের নির্দেশে এর আগে ২৭ ডিসেম্বর প্রথমদিনের তদন্ত কাজ হয়।
২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামারের শ্রমিক-কর্মচারীরা পুলিশ নিয়ে আখ কাটতে যায়। পরে তাদের সঙ্গে সাঁওতালদের সংঘর্ষ হয়। এতে তিন সাঁওতাল নিহত ও অন্তত ৩০ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে সাঁওতালদের ছোড়া তীরবিদ্ধ নয় পুলিশ সদস্য রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০১৭
আরবি/এসআই